মুসলমানরা আজ ঈমানহারা হয়ে গেছে।
আমি সত্যিই বলছি। যদি আজ তাদের ঈমান থাকতো তবে সে ধনসম্পদ-সন্তানসন্তুতি পেয়ে যতটুকু খুশি হয়। যেমন-
সে চাকরী পেলে খুশি হয়, মানুষকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে সন্তান পেলে খুশি হয়, সবাইকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে ভালো রেজাল্ট করলে খূশি হয়, সবাইকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে প্রমোশন হলে খুশি হয়, সবাইকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে যেই দিন বিয়ে করে সেই দিন খুশি হয়, সবাই মেহমানদারি করায়।
সে কোন ধন সম্পদ লাভ করলে খুশি হয়, সবাইকে মেহমানদারি করায়।
কিন্তু যেই ১২ই রবিউল আউয়াল তারিখে সে আখেরী রাসূলকে পেলো সেই দিন কি ঐ সবদিনগুলোর থেকে বেশি খুশি হয় ?? অথচ হাদীস শরীফে কি বলা হচ্ছে দেখুন-
রাসূল পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পযন্ত তোমরা তোমাদের মাল-সম্পদ, পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি এমনকি নিজের প্রাণ থেকেও আমাকে বেশি মুহব্বত না করবে।’
[বুখারী হা/১৫, ‘ঈমান’ অধ্যায়, মুসলিম হা/৪৪; মিশকাত হা/৭]
সত্যিই কি আজ মুসলমানরা নবীজিকে তাদের পিতা-মাতা, সন্তান-সন্তুতি, ধন-সম্পদসহ সবকিছুর থেকে অধিক ভালবাসতে পেরেছে ? যদি পারতো তবে সে পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি, ধন-সম্পদ লাভ করলে যত খুশি হয় তার থেকে অধিক খুশি হওয়া উচিত ছিলো নবীজিকে লাভ করার দিন, অর্থাৎ ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ।
কিন্তু দুঃখের বিষয় খুশি করা তো দূরের কথা অনেক মুসলিম নামধারী খুশি করতে হবে কি না , সেটা নিয়ে তর্ক-বিতর্ক শুরু করে। নিজেই বিভ্রান্তি ছড়ায়, মানুষকে নিষেধ করে। নাউযুবিল্লাহ।
যেহেতু মুসলমানদের আজ ঈমান নেই, তাই তারা খুশি করতে পারতে না। আর এই ঈমানহীনতার কারণেই আজ মুসলিম জাতির এই করুণ অবস্থা ।
আমি সত্যিই বলছি। যদি আজ তাদের ঈমান থাকতো তবে সে ধনসম্পদ-সন্তানসন্তুতি পেয়ে যতটুকু খুশি হয়। যেমন-
সে চাকরী পেলে খুশি হয়, মানুষকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে সন্তান পেলে খুশি হয়, সবাইকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে ভালো রেজাল্ট করলে খূশি হয়, সবাইকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে প্রমোশন হলে খুশি হয়, সবাইকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে যেই দিন বিয়ে করে সেই দিন খুশি হয়, সবাই মেহমানদারি করায়।
সে কোন ধন সম্পদ লাভ করলে খুশি হয়, সবাইকে মেহমানদারি করায়।
কিন্তু যেই ১২ই রবিউল আউয়াল তারিখে সে আখেরী রাসূলকে পেলো সেই দিন কি ঐ সবদিনগুলোর থেকে বেশি খুশি হয় ?? অথচ হাদীস শরীফে কি বলা হচ্ছে দেখুন-
রাসূল পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পযন্ত তোমরা তোমাদের মাল-সম্পদ, পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি এমনকি নিজের প্রাণ থেকেও আমাকে বেশি মুহব্বত না করবে।’
[বুখারী হা/১৫, ‘ঈমান’ অধ্যায়, মুসলিম হা/৪৪; মিশকাত হা/৭]
সত্যিই কি আজ মুসলমানরা নবীজিকে তাদের পিতা-মাতা, সন্তান-সন্তুতি, ধন-সম্পদসহ সবকিছুর থেকে অধিক ভালবাসতে পেরেছে ? যদি পারতো তবে সে পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি, ধন-সম্পদ লাভ করলে যত খুশি হয় তার থেকে অধিক খুশি হওয়া উচিত ছিলো নবীজিকে লাভ করার দিন, অর্থাৎ ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ।
কিন্তু দুঃখের বিষয় খুশি করা তো দূরের কথা অনেক মুসলিম নামধারী খুশি করতে হবে কি না , সেটা নিয়ে তর্ক-বিতর্ক শুরু করে। নিজেই বিভ্রান্তি ছড়ায়, মানুষকে নিষেধ করে। নাউযুবিল্লাহ।
যেহেতু মুসলমানদের আজ ঈমান নেই, তাই তারা খুশি করতে পারতে না। আর এই ঈমানহীনতার কারণেই আজ মুসলিম জাতির এই করুণ অবস্থা ।