অনেক কিতাবে ঈদে মীলাদুন্নবীকে “বিদয়াতে হাসানা” বলা হয়েছে। আর এই সব দেখে দেওবন্দীরা সিলসিলার লোকরা ঢালাও ভাবে প্রচার করছে, মীলাদুন্নবী নতুন উদ্ভাবিত আমল। নাউযুবিল্লাহ।
অথচ বিদয়াতে হাসানা শব্দের হাক্বীকত সম্পর্কে এরা হয় অজ্ঞ, নয়তো মানুষকে ধোঁকা দেয়ার জন্য গোপন করে রাখে। দেওবন্দীদের মুরুব্বী রশিদ আহমক গাঙ্গুহী তার ফতাওয়ারে রশিদীয়াতে লিখেছে, “বিদয়াত কোন হাসানা হয় না, যাহাই হাসান বলা হয় তাই সুন্নত নামে অভিহিত। ইহা এস্তেলাহেব প্রকারভেদ মাত্র, কিন্তু উভয়ের মর্ম একই।”
সূতরাং দেওবন্দী মুরুব্বী রশিদ আহমদ গাঙ্গুহীর ফতওয়া দ্বারা প্রমাণিত হলো, ঈদে মীলাদুন্নবী সুন্নত।
অথচ বিদয়াতে হাসানা শব্দের হাক্বীকত সম্পর্কে এরা হয় অজ্ঞ, নয়তো মানুষকে ধোঁকা দেয়ার জন্য গোপন করে রাখে। দেওবন্দীদের মুরুব্বী রশিদ আহমক গাঙ্গুহী তার ফতাওয়ারে রশিদীয়াতে লিখেছে, “বিদয়াত কোন হাসানা হয় না, যাহাই হাসান বলা হয় তাই সুন্নত নামে অভিহিত। ইহা এস্তেলাহেব প্রকারভেদ মাত্র, কিন্তু উভয়ের মর্ম একই।”
সূতরাং দেওবন্দী মুরুব্বী রশিদ আহমদ গাঙ্গুহীর ফতওয়া দ্বারা প্রমাণিত হলো, ঈদে মীলাদুন্নবী সুন্নত।