অনেকেই বলে থাকেন, জন্মদিন পালন করা নাকি হারাম, তাই ঈদে মীলাদুন নবী পালন করা হারাম। এ কথাটা সম্পূর্ণ ভুল। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সন্তানের জন্মদিন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কিংবা জাতীয় দিবস (যেমন: ১৬ই ডিসেম্বর) পালন করে থাকি সেগুলোও কিন্তু জন্মদিনেরই অন্তর্ভূক্ত। তবে সেগুলোও কিন্তু হারাম হয়ে যায়। আসলে জন্মদিন পালন করা হারাম নয় বরং কাফিরদের অনুসরণে হারাম কাজের মাধ্যমে জন্মদিন পালন করা হারাম।
যেমন কাফিররা যে সকল উপায়ে জন্মদিন পালন করে-
১) কেক কাটে
২) বাজি ফুটায়
৩) হারাম নাচ-গান করে
৪) বেপর্দা বেহায়া মূলক কাজ করে
৫) হারাম ছবি তুলে, ভিডিও করে
তাহলে একজন মুসলমান কিভাবে নবীজি'র আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করবে ?
উত্তর-
একজন মুসলমান কখন হারাম কাজ করে খুশি প্রকাশ করতে পারে না, তাকে খুশি প্রকাশ করতে হবে হালাল কাজ করে এবং মুসলমানদের প্রত্যেকটি কাজই হবে ঈবাদত সমতূল্য। সুবহানাল্লাহ।
ঈদে মীলাদুন নবী উপলক্ষে মুসলমানরা যা করতে পারেন-
ক) সকল স্থানে নবীজির জীবনী বেশি বেশি করে আলোচনা করতে হবে। মাহফিল করে করে আলোচনা পারে। মিলাদ মাহফিল করতে পারে।
খ) ইসলামী বিষয়গুলো (কুরআন শরীফ তিলওয়াত, হামদ-নাত, হাদীস শরীফ মুখস্ত ইত্যাদি) নিয়ে প্রতিযোগীতা মাহফিল হতে পারে।
গ) ভালো খাবার ও ভালো কাপড়ের আয়োজন করা। মেহমানদারির ব্যবস্থা করা।
ঘ) ঘরবাড়ি/প্রতিষ্ঠান সাজানো, তবে বিষয়টি হবে হালাল উপায়ে।
ঙ) তাকবীর ধ্বনি দেওয়ার মাধ্যমে।
উপরের প্রত্যেকটি কাজই সুন্নত এবং নবীজি জন্য খুশি প্রকাশ আমাদের সুন্নত পালনের মাধ্যমেই করা উচিত।
যেমন কাফিররা যে সকল উপায়ে জন্মদিন পালন করে-
১) কেক কাটে
২) বাজি ফুটায়
৩) হারাম নাচ-গান করে
৪) বেপর্দা বেহায়া মূলক কাজ করে
৫) হারাম ছবি তুলে, ভিডিও করে
তাহলে একজন মুসলমান কিভাবে নবীজি'র আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করবে ?
উত্তর-
একজন মুসলমান কখন হারাম কাজ করে খুশি প্রকাশ করতে পারে না, তাকে খুশি প্রকাশ করতে হবে হালাল কাজ করে এবং মুসলমানদের প্রত্যেকটি কাজই হবে ঈবাদত সমতূল্য। সুবহানাল্লাহ।
ঈদে মীলাদুন নবী উপলক্ষে মুসলমানরা যা করতে পারেন-
ক) সকল স্থানে নবীজির জীবনী বেশি বেশি করে আলোচনা করতে হবে। মাহফিল করে করে আলোচনা পারে। মিলাদ মাহফিল করতে পারে।
খ) ইসলামী বিষয়গুলো (কুরআন শরীফ তিলওয়াত, হামদ-নাত, হাদীস শরীফ মুখস্ত ইত্যাদি) নিয়ে প্রতিযোগীতা মাহফিল হতে পারে।
গ) ভালো খাবার ও ভালো কাপড়ের আয়োজন করা। মেহমানদারির ব্যবস্থা করা।
ঘ) ঘরবাড়ি/প্রতিষ্ঠান সাজানো, তবে বিষয়টি হবে হালাল উপায়ে।
ঙ) তাকবীর ধ্বনি দেওয়ার মাধ্যমে।
উপরের প্রত্যেকটি কাজই সুন্নত এবং নবীজি জন্য খুশি প্রকাশ আমাদের সুন্নত পালনের মাধ্যমেই করা উচিত।