আজ থেকে প্রায় ১৩০০ বছর পুর্বে আব্বাসীয় খিলাফতে ঈদে মিলাদে হাবিবী পালন হত।

আজ থেকে প্রায় ১৩০০ বছর পুর্বে আব্বাসীয় খিলাফতে ঈদে মিলাদে হাবিবী পালন হত।
আব্বাসীয় খিলাফতের খলীফা হারুন অর রশীদের আম্মা আল খায়যুরান(মৃত্যু ১৭২ হিজরি ২য় শতক /৭৮৯ খৃষ্টাব্দ - ৮ম শতক)হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত মুবারকের স্থানে ইবাদত বন্দেগী করার জন্য উন্মুক্ত করে দেন।যেখানে মুসলমানগণ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ঈদে মিলাদে হাবীবি পালন করতেন। 
সুত্রঃ 
১. Encyclopaedia of Islam, Second Edition. Brill Online Reference Works 
২. Mawlid or Mawlud", Encyclopedia of Islam
The basic earliest accounts for the observance of Mawlid can be found in 8th-century Mecca, when the house in which Muhammad was born was transformed into a place of prayer by Al-Khayzuran (mother of Harun al-Rashid, the fifth and most famous Abbasid caliph)
Source: "Mawlid  or Mawlud"., Encyclopedia of Islam, Second Edition. Brill Online Reference Works.
বিস্তারিত

আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর পুর্বেও ঈদে মিলাদে হাবীবি পালিত হত।

আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর পুর্বেও ঈদে মিলাদে হাবীবি পালিত হত।
হিজরি ৩য় শতকের মক্কা শরীফের মুসলিম ইতিহাসবিদ আল আজরাকী ( মৃত্যু ২১৯ হিঃ/৮৩৪ খৃঃ) উনার "আল মক্কাহ"ভলি ২ , ১৬০ পৃঃ উল্লেখ করেন " হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেখানে বিলাদতি শান প্রকাশ করেন সেখানে নামাজ আদায় হত"
কোরআনের স্কলার আল নাক্কাস (২৬৬-৩৫১ হি)  উনার "আল ফাসি শিফা আল গারাম" ভলি ১ পৃ ১৯৯ উল্লেখ করেন " প্রতি সোমবার হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মস্থানে দুপুরে দোয়া করা হত"। 

যারা বলে থাকে ঈদে মিলাদে হাবীবি নতুন আমল, ইহা বিদয়াত তারা এর কি জবাব দিবে? 
https://goo.gl/eeAzlI
বিস্তারিত

বাদশাহ মুজাফরের পুর্ব থেকেই ঈদে মিলাদে হাবীবির প্রচলন ছিল ।

বাদশাহ মুজাফরের পুর্ব থেকেই ঈদে মিলাদে হাবীবির প্রচলন ছিল ।
১. আজ থেকে প্রায় ৯০০ বছর পুর্বে ওমর বিন মুল্লা মুহম্মদ মউসুলি রহমতুল্লাহি আলাইহি ঈদে মিলাদে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দিবসকে নিয়মিতভাবে এবং আনুষ্ঠানিকভাবে জারী রাখার প্রচলন চালু করেন । উনার অনুসরনে ইসলামের অমর সিপাহসালার সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বোনজামাই আরবলের বাদশাহ মালিক আবু সাঈদ মুজাফফর আল দীন (১১৫৪- ১২৩২ খৃঃ) রাষ্ট্রীয়ভাবে ঈদে মিলাদুন্নবি অনুষ্ঠান পালন প্রচলন করেন ।(তাঁরা রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রথম করেছেন কিন্তু তাঁর পুর্ব থেকেও ঈদে মিলাদুন্নবি পালন হত ) ইবনে খালকান আরবালি শাফেয়ী উক্ত অনুষ্ঠানের সাক্ষী। 
বিস্তারিত

দেওবন্দীদের আরেক নির্ভরযোগ্য আলেম মালানা সমসুল হক ফরিদপুরী

দেওবন্দীদের আরেক নির্ভরযোগ্য আলেম মালানা সমসুল হক ফরিদপুরী
দেওবন্দীদের আরেক নির্ভরযোগ্য আলেম মালানা সমসুল হক ফরিদপুরী তাসাউফ তত্ত্ব কিতাবের ৩৫ পৃষ্টা – ৪৭ পৃষ্টা পর্যন্ত শুধুই মিলাদের অসংখ বাব নিয়ে এসেছে এবং ৪১ পৃষ্টায় উল্লেখ করে ” হুজুর পুর নূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শানে যে কাসিদা পড়া হয় তাতে মহব্বত বাড়ে আর ওই মহব্বতের জোরে যদি কেউ মিলাদের কিয়ামে দাড়িয়ে যায় তাহলে তাকে বিদাত বলা যাবেনা। আর হুজুর পুর নূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামে বসে বসে সালাম দেওয়া হুজুরের শানে বড়ই বেয়াদবী ।”
বিস্তারিত

দেওবন্দীদের দাদা ওস্তাদ মক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহির দৃষ্টিতে ঈদে মিলাদে হাবীবি

দেওবন্দীদের দাদা ওস্তাদ মক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহির দৃষ্টিতে ঈদে মিলাদে হাবীবি
সমস্থ দেওবন্দী আলেমদের দাদা ওস্তাদ হাজী এম্দাদুল্লাহ মহাজির মক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি যাকে ছাড়া দেওবন্দীদের কোনো অস্তিত্ব থাকেনা সেই উনি উনার ফায়্সালায়ে হাফতে মাসায়ালা কিতাবের ৫ পৃষ্ঠায় বলেন ,
ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺷﺮﻳﻒ ﻛﻮ ﺫﺭﻳﻌﻪ ﺑﺮﻛﻠﺖ ﺳﻤﺠﻪ ﻛﺮ ﻫﺮ ﺳﺎﻝ ﻣﻨﻌﻘﺪ

ﻛﺮﺗﺎﻫﻮﻥ ﺍﻭﺭﻗﻴﺎﻡ ﻛﮯ ﻭﻗﺖ ﺑﮯ ﺣﺪ ﻟﻄﻒ ﻭﻟﺬﺕ ﭘﺎﺗﺎﻫﻮﯼ
» ফকিরের ( আমার ) মত এই যে , আমি মৌলুদ শরীফের মাহফিলে শরিক হই । আর ইহাকে বরকতের কারণ মনে করিয়া প্রত্যেক বৎসর অনুষ্ঠান করিয়া থাকি এবং কিয়াম করার সময় খুবই স্বাদ ও আনন্দ উপভোগ করি ।”
হাজী এম্দাদুল্লাহ মহাজির মক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শামায়েলে এমদাদীয়া কিতাবের ৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন , ” আমাদের অনেক দেওবন্দী আলেমগনই মিলাদ শরীফের বিরোধিতা করছে । কিন্তু আমি মিলাদ কিয়াম শরিফ জায়েজপন্থী আলেমগণের পক্ষেই গেলাম ।যেহেতু মিলাদ কিয়াম জায়েজ হওয়ার পক্ষে অনেক দলিলই মজুদ আছে তাহলে কেন এতো বাড়াবাড়ি । আমাদের জন্য তো মক্কা মদিনার অনুকরনই যথেষ্ট । আর যদি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিলাদ শরীফের মাহফিলে হাজির হন এমন বিশ্বাস রাখা হয় তাতে অসুবিধার কিছু নেই । অতএব মিলাদের মাহফিলে হুজুর পুর নূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পক্ষে হাজির হওয়া অসম্ভব নয় ।”
বিস্তারিত

সৃষ্টির শুরুই হয়েছে ঈদে মিলাদে হাবীবি পালনের জন্য।

সৃষ্টির শুরুই হয়েছে ঈদে মিলাদে হাবীবি পালনের জন্য।

১. এ সম্পর্কে হাদীছে কুদসী শরীফ-এ উল্লেখ করা হয়েছে,
كنت كنزا مخفيا فاحببت ان اعرف فخلقت الخلق لاعرف.
অর্থ: “আমি গুপ্ত ছিলাম। আমার মুহব্বত হলো যে, আমি জাহির হই। তখন আমি আমার (রুবুবিয়্যত) জাহির করার জন্যই সৃষ্টি করলাম মাখলূকাত (আমার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে)।”

দলীল -
আল মাকাসিদুল হাসানা/ ৮৩৮,
কাশফূল খিফা/২০১৩,
আসনাল মুত্বালিব/১১১০,
তমীযুত তীব/১০৪৫,
আসরারুল মারফুআ/৩৩৫,
তানযিয়াতুশ শরীয়াহ ১/১৪৮,
আদ্দুরারুল মুন্তাছিরা/৩৩০,
আত তাযকিরা ফি আহাদীসিল মুশতাহিরা/১৩৬,
সিররুল আসরার, কানযুল উম্মাল)
বিস্তারিত

দেওবন্দী আলেমদের ঈদে মিলাদে হাবীবির পক্ষে রায়


আজ থেকে ১০০ বছর আগে দেওবন্দীদের কেন্দ্রীয় আলিমগণও পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করতো এবং এ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করলে বিনা হিসেবে জান্নাতে যাওয়ার কারণ বলে ফতওয়া দিয়েছে। এসব দুর্লভ দলিলসমূহ একত্রে একটি বইতে পাওয়া যায়। বইটির নাম “আল মুহান্নাদ আলাল মুফান্নাদ”। বইটির লেখক দেওবন্দের র্শীষস্থানীয় আলিম এবং আবু দাউদ শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ‘বাজলূল মাজহুদ কী হল্লি আবু দাউদ’র লেখক মাওলানা খলীল আহমাদ শাহরানপুরী।
হারামাইন শরীফাইনের আলেমগণ দেওবন্দেরে উলামায়ে কেরামের এর নিকট ২৬ টি প্রশ্ন সম্বলিত একটি চিঠি পাঠালেন। বিশুদ্ধ আরবীতে উক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর প্রদান করে  মাওলানা খলীল আহমাদ সাহারানপুরী। খলীল আহমাদ সাহারানপুরী এই উত্তরের উপর তৎকালীন দেওবন্দের সমস্ত উলামায়ে কেরাম সত্যায়ন ও সাক্ষ্যর করে। যেমন, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, আশরাফ আলী থানবী, উসওয়াতুস সুলাহা হযরত মাওলানা শাহ আব্দুর রহীম রাইপুরী রহ, বাকিয়্যাতুস সালাফ হযরত মাওলানা হাফেজ মুহাম্মাদ আহমাদ সাহেব,  কিফায়াতুল্লাহ । এছাড়াও দেওবন্দী উলামায়ে কেরামের সত্যায়নের পাশাপাশি হিজায, মিশর, শাম ও আরবের বিখ্যাত আলেমগণের সত্যায়ণ রয়েছে এই পুস্তকের উপর। খলীল আহমাদ সাহারানপুরী  এর পুস্তকটি ১৩২৫ হি: সনে প্রকাশিত হয়। এই পুস্তকের নাম ছিলো আল-মুহান্নাদ আলাল মুফান্নাদ। এ পুস্তকে উক্ত প্রশ্নগুলোর আলোকে বিশুদ্ধ আক্বীদা-বিশ্বাস বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এই পুস্তক সংক্ষিপ্ত হলেও এখানে দেওবন্দী আক্বিদার মৌলিক বিষয়গুলো খুবই স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। 
বিস্তারিত

সকল দেওবন্দী ওহাবীদের প্রধান মুরুব্বীদের ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামপালনের পক্ষে ফতোয়া

সকল দেওবন্দী ওহাবীদের প্রধান মুরুব্বীদের ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামপালনের পক্ষে ফতোয়া

সকল দেওবন্দী ওহাবীদের প্রধান মুরুব্বীদের ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামপালনের পক্ষে ফতোয়া
দেওবন্দী, তাবলীগি দের চাইতে বড় ভন্ড মুনাফিক দুনিয়ায় আছে কিনা সন্দেহ আছে। আমারা যে আমল গুলো করলে তারা শিরক- বিদয়াতের গরম ফতোয়া দেয়, সে কাজগুলো তাদের মুরুব্বীরা করলো সম্পূর্ণ নিশ্চুপ থাকে।
সকল নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আশেকগনের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, উনারা মীলাদ শরীফ এবং ক্বিয়াম শরীফ করে থাকেন। অথচ দেওবন্দী – তাবলীগি- কওমী খারেজীরা এইটাকে সরাসরি বিদয়াত/ কুফরী/ শিরিক ফতোয়া দিয়ে থাকে।
অথচ, এই দেওবন্দী তাবলীগি দের মুরুব্বীরা এই মীলাদ শরীফ এবং ক্বিয়াম শরীফকে জায়েজ বলেই ফতোয়া প্রদান করেছে এবং পালনও করেছে ।
আসুন তাদের কিতাব থেকেই দলীল প্রদান করি —
আশরাফ আলী থানবী , রশিদ আহমদ গাঙ্গুহী, সহ সকল উলামায়ে দেওবন্দীদের পীর শায়েখে আরব ওয়াল আযম ,হাজী এমদাদুল্লাহ মুহাজির মক্কী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর কিতাবে বর্ননা করেন –>
বিস্তারিত

আশরাফ আলী থানবী এর কুফরী

আশরাফ আলী থানবী এর কুফরী

(১) আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন। নাঊযুবিল্লাহ! (রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া ১ম খণ্ড: পৃষ্ঠা-১৯, রশিদ আহমদ গাংগুহী, তালিফাত রশিদিয়া, কিতাবুল আক্বাঈদ অধ্যায়, পৃষ্ঠা-৯৮, খলীল আহমদ আম্বেঢী, তাজকিরাতুল খলীল, পৃষ্ঠা ১৩৫, মেহমুদ হাসান, আল-জিহাদুল মুগিল, পৃষ্ঠা ৪১)

(২) আল্লাহ তাঁর বান্দা ভবিষ্যতে কি করবে তা আগে থেকে বলতে পারেন না। বান্দা কর্মসম্পাদনের পর আল্লাহ তা জানতে পারেন। নাঊযুবিল্লাহ! (হুসাইন আলী, তাফসীরে বুঘাতুল হাইরান, পৃষ্ঠা ১৫৭-১৫৮)

৩. হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর জ্ঞানের চেয়ে শয়তান ও হযরত আযরাঈল আলাইহিস্‌ সালাম-উনার  জ্ঞান বেশি। নাঊযুবিল্লাহ! (খলীল আহমদ আম্বেঢী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা-৫১)
বিস্তারিত

৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে হিন্দুয়ানী পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে নয়, বরং ‘১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উপলক্ষে বোনাস’ দিতে হবে।

৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে হিন্দুয়ানী পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে নয়, বরং ‘১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উপলক্ষে বোনাস’ দিতে হবে।
==========================

সম্প্রতি (১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ) খবরে এসেছে পহেলা বৈশাখে ‘বাংলা নববর্ষ ভাতা’ নামে একটি উৎসব ভাতা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। সরকারি চাকরিজীবীদেরকে তাদের মূল বেতনের ২০ শতাংশ হিসেবে এই বোনাস দেয়া হবে। (সূত্র: দৈনিক সকালের খবর, ১০.০৯.২০১৫)

বিস্তারিত

যারা সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিরোধীতা করে তারা কাট্রা কাফির আবু লাহাব হতেও নিকৃষ্ট ।

যারা সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিরোধীতা করে তারা কাট্রা কাফির আবু লাহাব হতেও নিকৃষ্ট ।

আমরা কাট্টা কাফির চির জাহান্নামী আবু লাহাব এর নাম সবাই জানি । দীর্ঘ এক যুগ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেওয়ার কোশেশ করেছিল । যার সম্পর্কে স্বয়ং আল্লাহ পাক সুরা লাহাব শরীফ নাযিল করেছিলেন ।যে আবু লাহাবের বংশ আজ বিলীন। অথচ সেই আবু লাহাব জাহান্নামে থেকেও প্রতি সোমবার শরিফে জান্নাতি আরাম পায় ।ইহা কি করে সম্ভব হল ?
ঐতিহাসিক আল্লামা হযরত ইয়াকুব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার তারিখে ইয়াকুবী ১ম খন্ড ৩৬২ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে ” নুরে মুজাসসাম হাবিবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন ‘আমি আবু লাহাবকে দেখেছি জাহান্নামের আগুনে নিমজ্জিত থেকে চিৎকার করে বলছে পানি দাও! পানি দাও! অতঃপর তার আঙ্গুলের গিরা দিয়ে পানি পান করানো হচ্ছে। নুরে মুজাসসাম হাবিবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব কিছু জানা সত্বেও উম্মতকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য জিজ্ঞাসা করলেন’ কি কারণে এ পানি পাচ্ছ ? আবু লাহাব বলল’ আপনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশী প্রকাশ করে হযরত সুয়াইবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনাকে মুক্ত করার কারণে এই ফায়দা পাচ্ছি। কেননা তিনি আপনাকে দুধ পান করিয়েছিলেন”
বিস্তারিত

শিরনী বিতরণ , মিলাদের কিয়াম অবশ্যই ভালো কাজের অন্তর্ভুক্ত -থানবী

শিরনী বিতরণ , মিলাদের কিয়াম অবশ্যই ভালো কাজের অন্তর্ভুক্ত -থানবী
বর্তমানের দেওবন্দীরা যে সত্যিকারের মুর্খ , পাগল আর বাতিলপন্থী ওহাবী তা তাদের আকীদাগত কার্যকলাপ আর
পাইকারী ফতুয়াবাজি থেকে সহজেই অনুধাবন করা যায় | তাদের যদি নুন্যতম কোরআন হাদিসের জ্ঞান আর তাদের
পূর্বসুরী দেওবন্দীদের কিতাব সম্পর্কে সামান্য ধারণা থাকতো তাহলে এরা মিলাদ কিয়ামের বিপক্ষে পাইকারীভাবে শিরক , বেদাত ও কুফরের ফতুয়াবাজি করতো না আর তাদের পূর্বসুরী মুরব্বীদেরকেও কাফের বানিয়ে বাতিলের খাতায় ফেলতো না | মিলাদ কিয়ামের পক্ষে দেওবন্দী আলেমদের কিতাব হতে কিছু দলিল প্রমান অতি সংক্ষেপে আপনাদের খেদমতে পেশ করছি আর বর্তমান দেওবন্দীদের মুখোশ উন্মোচন করছি |
সমস্থ দেওবন্দী আলেমদের দাদা ওস্তাদ হাজী এম্দাদুল্লাহ মহাজির মক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি যাকে ছাড়া দেওবন্দীদের কোনো অস্তিত্ব থাকেনা সেই উনি উনার ফায়্সালায়ে হাফতে মাসায়ালা কিতাবের ৫ পৃষ্ঠায় বলেন ,
ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺷﺮﻳﻒ ﻛﻮ ﺫﺭﻳﻌﻪ ﺑﺮﻛﻠﺖ ﺳﻤﺠﻪ ﻛﺮ ﻫﺮ ﺳﺎﻝ ﻣﻨﻌﻘﺪ
বিস্তারিত

মিলাদ-কিয়াম সম্পর্কে দেওবন্দী আলেমদের অভিমত কি ?

মিলাদ-কিয়াম সম্পর্কে দেওবন্দী আলেমদের অভিমত কি ?


সকল নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আশেকগনের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, উনারা মীলাদ শরীফ এবং ক্বিয়াম শরীফ করে থাকেন। অথচ দেওবন্দী- তাবলীগি-কওমীরা এইটাকে সরাসরি বিদয়াত/ কুফরী/ শিরিক ফতোয়া দিয়ে থাকে।

আশরাফ আলী থানবী, রশিদ আহমদ গাঙ্গুহী, সহ সকল উলামায়ে দেওবন্দীদের পীর শায়েখে আরব ওয়াল আযম, হাজী এমদাদুল্লাহ মুহাজির মক্কী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর কিতাবে বর্ননা করেন-
মীলাদ শরীফের মাহফিলকে বরকত লাভের উসিলা মনে করে আমি প্রতি বছর মীলাদ শরীফ এর মজলিস করি এবং মীলাদ মাহফিলে ক্বিয়াম শরীফ করার সময় আমি অশেষ আনন্দ ও স্বাদ উপভোগ করি।”
দলীল- ফয়সালায়ে হাফতে মাসায়লা পৃষ্ঠা ৫
বিস্তারিত

কওমী- ওহাবী -হেফাযতি-তাবলীগি- দেওবন্দি গুরুদের কাছে মিলাদ ক্বিয়ামের প্রমান !!!

কওমী- ওহাবী -হেফাযতি-তাবলীগি- দেওবন্দি গুরুদের কাছে মিলাদ ক্বিয়ামের প্রমান !!!


১.মালানা আশ্রাফ আলী দৃষ্টিতে মিলাদঃ
মালানা আশ্রাফ আলী থানভি  হল দেওবন্দি কওমি ও তাব্লিগিদের মুরুব্বী। তার রচিত একটি বই “তাবলীগ”দেওবন্দি কাওমি মাদ্রাসাতে পরানো হয়। উক্ত বইয়ের ৩৫ পৃষ্ঠায় আছে-
“এভাবে কিয়াম করাকে আমরা অবৈধ বলিনা বরং কথাও রাসুলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম এর জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা কালে দাঁড়িয়ে যায়, আবার কখনো তার দুগ্ধ পানের ঘটনা বলার সময়, আবার কখনও মিরাজুন্নাবির আলোকপাত কালে, এমনিভাবে কোন কোন খাস মাহফিলে ৩-৪ বারও কিয়াম করে থাকেন। তবে এরূপ মিলাদে কিয়াম করাকে কে নিষেধ করবে (অর্থাৎ নিষেধ করার নয়)?”
বিস্তারিত

চরম স্তরের মূর্খ ছাড়া কেউ বলতে পারে না দুই ঈদের বাইরে ঈদ নাই

চরম স্তরের মূর্খ ছাড়া কেউ বলতে পারে না দুই ঈদের বাইরে ঈদ নাই

হাদীস শরীফে উল্লেখ আছে, 
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وُهَيْبٍ الْغَزِّيُّ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ أَبِي السَّرِيِّ الْعَسْقَلانِيُّ، حَدَّثَنَا بَقِيَّةُ بْنُ الْوَلِيدِ، حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ رَاشِدٍ الْيَمَامِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو كَثِيرٍ يَزِيدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَآلِهِ وَسَلَّمَ: " زَيِّنُوا أَعْيَادَكُمْ بِالتَّكْبِيرِ
অর্থ: তোমরা তোমাদের ঈদগুলোকে তাকবীর ধ্বণী দ্বারা সৌন্দর্য্যন্ডিত কর (দলীল: মুজামুল আওছাত তাবরানী ৪৫০৯)
বিস্তারিত

ওহাবী সালাফীরা ঈদে মিলাদে হাবীবিকে বিদয়াত বলে কিন্তু নিজেরাই জন্মদিন পালনে মগ্ন ?

ওহাবী সালাফীরা ঈদে মিলাদে হাবীবিকে বিদয়াত বলে কিন্তু নিজেরাই জন্মদিন পালনে মগ্ন ?
সউদি ওহাবী সরকার ঈদে মিলাদুননবীকে কথায় কথায় বিদয়াত বলে,
তারা বলে জন্মদিন পালন নাকি হারাম! নাউযুবিল্লাহ
কিন্তু এই ওহাবীরাই কাফিরদের জন্মদিন পালন করে
সুত্রঃ
https://goo.gl/LuzbpE
https://goo.gl/VUCknl
এমনকি নিজেরাও ন্যাশনাল ডে পালন করে-
বিস্তারিত

সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা কুল কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত

সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা কুল কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
يَااَيُّهَا النَّاسُ قَدْ جَاءَتْكُمْ مَوْعِظَةٌ مّـِنْ رَّبّـِكُمْ وَشِفَاء لّـِمَا فِى الصُّدُوْرِ وَهُدًى وَّرَحْمَةٌ لّـِلْمُؤْمِنِيْنَ. قُلْ بِفَضْلِ اللهِ وَبِرَحْمَتِهٖ فَبِذٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوْا هُوَ خَيْرٌ مّـِمَّا يَـجْمَعُوْنَ. 
অর্থ: “হে মানুষেরা! হে সমস্ত জিন-ইনসান, কায়িনাতবাসী! অবশ্যই তোমাদের মাঝে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সর্বশ্রেষ্ঠ নছীহতকারী, তোমাদের অন্তরের সর্বপ্রকার ব্যাধিসমূহের সর্বশ্রেষ্ঠ আরোগ্যদানকারী, সর্বশ্রেষ্ঠ হিদায়াত দানকারী এবং সমস্ত কায়িনাতবাসীর জন্য, খাছ করে ঈমানদারদের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ রহমতস্বরূপ আমার যিনি হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাশরীফ মুবারক এনেছেন। (সুবহানাল্লাহ) হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি সমস্ত জিন-ইনসান, কায়িনাতবাসীকে জানিয়ে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি যে, ফযল, করম ও রহমত মুবারক হিসেবে উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন, সেজন্য তারা যেন খুশি প্রকাশ করে, ঈদ পালন করে তথা মহাসম্মানিত সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে। এই খুশি প্রকাশ করাটা, ঈদ পালন করাটা, মহাসম্মানিত সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করাটা সবকিছু থেকে উত্তম; যা তারা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সঞ্চয় করে।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত সূরা ইউনূস শরীফ : সম্মানিত আয়াত শরীফ ৫৮)
বিস্তারিত

হারাম কর্মে ডুবন্ত থেকে সেজেছে মুফতি কিন্তু এরাই আবার ঈদে মিলাদে হাবীবির বিরোধিতা করে!

হারাম কর্মে ডুবন্ত থেকে সেজেছে মুফতি কিন্তু এরাই আবার ঈদে মিলাদে হাবীবির বিরোধিতা করে!
বাজারে অনেক নামধারী আল্লামা, মুফতে, মুহাদ্দিস, মাওলানা, মুফাসসির ঈদে মিলাদে হাবীবিকে বিদয়াত বিদয়াত বলে অপপ্রচার করে। 
কিন্তু এরা নিজেরাই শত শত হারাম কাজে মগ্ন থাকে।
এ সকল নামধারী টাইটেলধারীরা শরীয়তে নিষিদ্ধ –
খেলাধুলা করে ,দেখে,
বেপর্দা হয়ে শয়তানের বাক্স টিভিতে ইসলাম প্রচার এর কথা বলে,
বেপর্দা হয়ে নারী পুরুষ একাকার হয়,
অবরোধ করে,

ভোট, নির্বাচন, গণতন্ত্র করে, 
বিস্তারিত

যারা ঈদে মিলাদে হাবীবির বিরোধীতা করছেন তারা কি কোনদিন জন্মদিন পালন করেন নাই?

যারা ঈদে মিলাদে হাবীবির বিরোধীতা করছেন তারা কি কোনদিন জন্মদিন পালন করেন নাই?
================================================ 

ঈদে মিলাদে হাবীবি বিরোধীতাকারীরা গৎবাঁধা বুলি আওড়িয়ে বলে থাকে ইসলামে জন্মদিন পালন বলে কিছু নাই। জন্মদিন পালন বিদয়াত! তারা জন্মদিন পালন বিদয়াত বলে থাকে কিন্তু বাস্তবে তারা কি করছে ? তারা কি কেউ কোনদিন কারো জন্মদিন পালন করে নাই? যারা বিরোধীতা করে তাদের মধ্যে বিভিন্ন দল উপদল আছে। তারা কি করছে?
১.আওয়ামী লীগঃ প্রতিবছর বঙ্গবন্ধু শেখ সাহেব, শেখ হাসিনার জন্মদিন পালন করছে।তারা জানেনা যে বাংলাদেশে সরকারীভাবে একমাত্র শেখ সাহেবই সর্বপ্রথম ঈদে মিলাদে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রচলন করেন। 
২. বিএনপিঃ প্রতিবছর জিয়াউর রহমান, খালেদা যিয়া, তারেক জিয়ার জন্মদিন পালন করছে।
বিস্তারিত

আপনি কি জীবনে কখনো খুশি হননি ?

আপনি কি জীবনে কখনো খুশি হননি ?
আপনার -
সন্তান জন্মগ্রহণ করলে,
বিবাহ-শাদীতে ,
চাকরি পেলে ,
ব্যবসায় লাভ হলে ,
বিপদ থেকে বেঁচে গেলে ,
সুন্দর করে ঘর-বাড়ি করতে পারলে ,
জায়গা-জমি কিনতে পারলে,
কোনো মর্যাদা কিংবা পদ লাভ করলে,
পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ বা বের হলে খুশি হন।
বিশেষ করে মাদরাসা, স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার যেদিন ফল প্রকাশ হয় সেদিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রী ও তার অভিভাবক, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন খুশি হয়ে মিষ্টি কিনে বিতরণ করে থাকে ও খেয়ে থাকে। তারা এতো খুশি প্রকাশ করে যে, সেদিন মিষ্টির দোকানের সমস্ত মিষ্টি শেষ হয়ে যায়।
দুনিয়াবী ক্ষণস্থায়ী সামান্য নিয়ামত লাভে খুশি প্রকাশের দৃষ্টান্ত যদি এই হয়, তাহলে যিনি আগমন না করলে কুল-কায়িনাতের কিছুই সৃষ্টি হতো না, সৃষ্টি হতো না কোন পিতা-মাতার, না কোন সন্তানের সেক্ষেত্রে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক আগমন বা বিলাদত শরীফ-এর দিন উপলক্ষে কতো বেশি খুশি প্রকাশ করতে হবে, মিষ্টি দিয়ে, মাল দিয়ে, না জান দিয়ে তা আপনাকে ফিকির করতে হবে।
বিস্তারিত

সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদের দিন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা সকলের জন্যেই ফরযে আইন তো অবশ্যই ফরযে আকবারেরও অন্তর্ভুক্ত

সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদের দিন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা সকলের জন্যেই ফরযে আইন তো অবশ্যই ফরযে আকবারেরও অন্তর্ভুক্ত
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর মহিমান্বিত দিনটিই সর্বশ্রেষ্ঠ, সবচেয়ে মহান ও সবচেয়ে বড় ঈদের দিন। এ ঈদ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা সকলের জন্যেই ফরযে আইন তো অবশ্যই ফরযে আকবারেরও অন্তর্ভুক্ত
الحمد لله رب العلمين والصلاة والسلام على سيد الانبياء والـمرسلين وعلى ازواجه الـمطهرات واهل بيته الـمطهرين واصحابه الـمرضيين واله الـمكرمين و اولاده الشيخ الامام الـمجدد الاعظم واهل بيته الـمعظمين.

ঈদ মুবারক! ঈদ মুবারক!! ঈদ মুবারক!!!
আল্লাহ পাক তিনি মাসসমূহের মধ্যে রবীউল আউয়াল শরীফকে, তারিখসমূহের মধ্যে ১২ই শরীফকে এবং দিনসমূহের মধ্যে সোমবার শরীফকে উনার প্রিয়তম হাবীব, নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ ও বিছাল শরীফ-এর জন্য পছন্দ করেছেন। তাই উক্ত মুবারক মাস, মুবারক তারিখ, ও মুবারক দিনটি আল্লাহ পাক উনার নিকট যেরূপ সবচেয়ে প্রিয়, পবিত্র, শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত তদ্রূপ বান্দা ও উম্মতের জন্যও তা সবচেয়ে প্রিয়, পবিত্র, শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত। আর একারণে ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ মুবারক দিনটি বান্দা ও উম্মতের জন্য সবচেয়ে খুশির, সবচেয়ে আনন্দের, সবচেয়ে মহান ও সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদের দিন হিসেবে সাব্যস্ত ও গণ্য হয়েছে। কারণ এ মুবারক দিনটি যদি উনার বিলাদত শরীফ তথা শুভাগমনের অন্তর্ভুক্ত না হতো তাহলে শবে ক্বদর, শবে বরাত, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, জুমুয়াহ,আরাফাহ ইত্যাদি ফযীলতপূর্ণ কোন দিন-রাতেরই আগমন ঘটতো না। শুধু তাই নয়, কুরআন শরীফ নাযিল হতো না, দ্বীন ইসলাম আসতো না, কোনো মু’মিন মুসলমান এবং কোনো বান্দা উম্মতেরও অস্তিত্ব থাকতো না। ফলে, শরীয়ত এ মুবারক দিনটিকে নির্ধারণ করেছে সর্বশ্রেষ্ঠ, সবচেয়ে মহান ও সবচেয়ে বড় ঈদের দিন হিসেবে যাকে আরবীতে ‘সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদুল ঈদিল আ’যম ও সাইয়্যিদুল ঈদিল আকবার বলা হয় এবং এ ঈদ পালন করাকে ফরযে আইন সাব্যস্ত করেছে।
বিস্তারিত

মীলাদ শরীফ-কিয়াম শরীফ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণের যামানাতেই ছিল

মীলাদ শরীফ-কিয়াম শরীফ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণের যামানাতেই ছিল

মীলাদ শব্দের অর্থ সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ছানা-ছিফত করা ও তাঁর প্রতি ছলাত-সালাম পাঠ করা। অতএব, তা আল্লাহ পাক ও তাঁর রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামসহ সবারই সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত। আমরা যেভাবে মজলিস করে মীলাদ মাহফিল করে থাকি তা খোদ আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুগণের যামানাতেই ছিল।

বিস্তারিত

পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনকারী ইরাকের ইরবাল শহরের বাদশাহ মুজাফফর আবূ সাঈদ ছিলেন নেককার, পরহেযগার ও আলিম।

পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনকারী ইরাকের ইরবাল শহরের বাদশাহ মুজাফফর আবূ সাঈদ ছিলেন নেককার, পরহেযগার ও আলিম।


ধর্মব্যবসায়ী, আশাদ্দুদ দরজার জাহিল উলামায়ে সূ’রাএবং টিভি চ্যানেলে বলেছে, ঈদে মীলাদুন নবী পালনকারী ইরাকের ইরবাল শহরের বাদশাহ মুজাফফর আবূ সাঈদ ছিলেন মূর্খ ও যিন্দীক। নাঊযুবিল্লাহ!

এর জাওয়াব হলো:- উলামায়ে সূ’দের উক্ত বক্তব্য সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা, দলীলবিহীন ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। কারণ নির্ভরযোগ্য সীরাত গ্রন্থসমূহ ও নির্ভরযোগ্য বহু কিতাবে উক্ত বাদশাহকে নেককার, পরহেযগার, আলিম হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন এ প্রসঙ্গে হাফিযে হাদীছ হযরত ইমাম যাহাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি স্বীয় বিশ্বখ্যাত ইতিহাসগ্রন্থ “সিয়ারু আলাম আন নুবালা”-এর ২২তম জিঃ ৩৩৬ পৃষ্ঠায় লিখেন, “বাদশাহ হযরত মালিক মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি নম্র, ভদ্র, বিনয়ী ও উত্তম স্বভাবের অধিকারী ছিলেন। তিনি আহলে সুন্নত ওয়াল জামাআতের আক্বীদায় বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি ফক্বীহ ও মুহাদ্দিছগণকে অত্যন্ত ভাল বাসতেন।”
বিস্তারিত

পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার শরীয়তে ফযীলতপূর্ণ‌ বিশেষ দিবস ও বার্ষিকী পালনের প্রথা বন্ধ করা হয় নি

পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার শরীয়তে ফযীলতপূর্ণ‌ বিশেষ দিবস ও বার্ষিকী পালনের প্রথা বন্ধ করা হয় নি

ধর্মব্যবসায়ী, আশাদ্দুদ দরজার উলামায়ে সূ’ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা এবং টিভি চ্যানেলে বলেছে, ‘নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ছাড়াও ইসলামে কম-বেশি সোয়া লাখের মত নবী-রসূল, সোয়া লাখের বেশি ছাহাবী, লক্ষ লক্ষ গাওছ, কুতুব আওলিয়ার জামাত ছিলেন। তাহলে এতজনের বার্ষিকী কিভাবে পালন সম্ভব। তাই ইসলাম বার্ষিকী পালনের প্রথা বন্ধ করে দিয়েছে।’ নাঊযুবিল্লাহ!

এর জাওয়াব হলো:- জাহিল, গুমরাহ, ভ- উলামায়ে সূ’দের উক্ত বক্তব্য ডাহা মিথ্যা, মনগড়া, দলীলবিহীন এবং তা কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর মুখালিফ হওয়ার কারণে কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
বিস্তারিত

হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম ও হযরত আওলিয়ায়ে কিরামগ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের বিলাদত দিবস পালন করা জায়িজ

হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম ও হযরত আওলিয়ায়ে কিরামগ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের বিলাদত দিবস পালন করা জায়িজ

ধর্মব্যবসায়ী, আশাদ্দুদ দরজার জাহিল উলামায়ে সূ’রা এবং টিভি চ্যানেলে বলেছে, ‘ইসলামে যদি নবী-রসূল ও আওলিয়ায়ে কিরামগণের জন্মবার্ষিকী পালনের দ্বার উমুক্ত করে, তাহলে মুসলমানরা কি সারা বৎসর বার্ষিকী পালন ব্যতীত অন্য কোন কাজের জন্য এক মুহূর্তও সুযোগ পেত?’ নাঊযুবিল্লাহ!

এর জাওয়াব হলো- জাহিল, গুমরাহ, ভন্ড উলামায়ে সূ’দের উক্ত বক্তব্য মনগড়া, দলীলবিহীন এবং তা কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর মুখালিফ হওয়ার কারণে কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। কারণ দ্বীন ইসলামে নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম ও আওলিয়ায়ে কিরামগণের বিলাদত শরীফ ও বিছাল শরীফ-এর দিন উদযাপনের দ্বার উন্মুক্ত করেছে। যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن عبيد بن السباق مرسلا وعن ابن عباس رضى الله تعالى عنه متصلا قالا قال رسول الله صلى الله عليه وسلم فى جمعة من الجمع يامعشر المسلمين ان هذا يوم جعله الله عيدا فاغسلوا ومن كان عنده طيب فلا يضره ان يمس منه وعليكم بالسواك.
অর্থ: “হযরত উবায়িদ বিন সাব্বাক্ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মুরসালসূত্রে বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক জুমুআর দিনে বলেন, হে মুসলমান সম্প্রদায়! এটি এমন একটি দিন যে দিনটিকে আল্লাহ পাক ঈদস্বরূপ নির্ধারণ করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (ইবনে মাজাহ, মুয়াত্তা মালিক, মিশকাত শরীফ)

অর্থাৎ স্বয়ং আল্লাহ পাক জুমুআর দিনটিকে মু’মিন-মুসলমানের জন্য ঈদের দিন হিসেবে নির্ধারণ করে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, হাদীছ শরীফ-এ এই জুমুআর দিনটি আল্লাহ পাক উনার নিকট ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ও মহান বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং এর মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই জুমুআর দিনে আল্লাহ পাক উনার প্রথম নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। এবং এই দিনে তিনি যমীনে আগমন করেছেন এবং এই দিনে তিনি বিছাল শরীফ লাভ করেছেন।
বিস্তারিত

নবীজি সৃষ্টি না হলে কিছুই সৃষ্টি হতনা

নবীজি সৃষ্টি না হলে কিছুই সৃষ্টি হতনা

وما ارسلنك الا رحمة للعالمين
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! নিশ্চয়ই আমি আপনাকে তামাম আলমের জন্য রহমত স্বরূপ পাঠিয়েছি।” (সূরা আম্বিয়া : আয়াত শরীফ ১০৭)

১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ সোমবার দিন। এ দিনে শান্তি ও মুক্তির সওগাত নিয়ে সর্বকালের মানুষের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ নিয়ে এ ধরাধামে তাশরীফ আনেন ‘রহমতুল্লিল আলামীন’ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

পৃথিবীর ইতিহাসে বহুদিন ও তারিখ বিভিন্নভাবে মানবজাতির নিকট স্মরণীয় ও বরণীয় হয়ে আছে। কিন্তু ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ সোমবার সবার উপরে শ্রেষ্ঠত্ব ও স্বাতন্ত্র বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এক দিন। এ দিনটি মহিমান্বিত ও গৌরবান্বিত। এ দিনটি কেবল মানবজাতির জন্য নয়, কেবল সৃষ্টির জন্য নয়, স্বয়ং স্রষ্টার জন্যও কাঙ্খিত ও প্রিয় দিন।
বিস্তারিত

১২ই রবীউল আউয়াল শরীফকে মীলাদুন্‌ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-ই বলতে হবে; ‘সীরাতুন্‌ নবী’ নয়।

১২ই রবীউল আউয়াল শরীফকে মীলাদুন্‌ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-ই বলতে হবে; ‘সীরাতুন্‌ নবী’ নয়।

“১২ই রবীউল আউয়াল শরীফকে মীলাদুন্‌ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-ই বলতে হবে; ‘সীরাতুন্‌ নবী’ নয়। যারা ঈদে মীলাদুন্‌ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সীরাতুন্‌ নবী নামকরণ করতে চায় তারা শুধু জাহিলই নয় বরং আশাদ্দুদ্‌ দরজার জাহিলও বটে।” 

সীরাতুন্‌ নবী যদি বলা হয় ‘সীরাত’ হচ্ছে চরিত্র মুবারক। যেটা আল্লাহ পাক-এর হাবীব, নূরে মুজাচ্ছাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার একটা ছিফত বুঝানো হয়েছে সীরাতুন্‌ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। যখন কেউ চরিত্র মুবারক সম্পর্কে আলোচনা করবে তখন সেটা সীরাতুন্‌ নবী হবে। যদি সীরাতুন্‌ নবী বলা হয় তাহলে আল্লাহ পাক-এর হাবীব, নূরে মুজাচ্ছাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার ছূরতন্‌ নবী অর্থাৎ ছূরত মুবারক কেমন ছিলো? আরো প্রশ্ন আসবে, নূরুন্‌ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম, আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার যে নূর মুবারক ছিলো ‘নূরে হাবীবী’ তাহলে সেটার মাহফিল করতে হবে আলাদাভাবে। ‘হিজরাতুন্‌ নবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে তথা আল্লাহ পাক-এর হাবীব, নূরে মুজাচ্ছাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার হিজরত সম্পর্কে আলোচনা করতে হবে। মিরাজুন্‌ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে তথা মিরাজ শরীফ সম্পর্কে আলাদা আলোচনা করতে হবে। আল্লাহ পাক-এর হাবীব, নূরে মুজাচ্ছাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার জিহাদুন্‌ নবী অর্থাৎ জিহাদের আলোচনা আলাদাভাবে করতে হবে। অর্থাৎ ছিফতগুলো ভাগ করে দিলে আলাদা আলাদা হয়ে যাবে।
বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন নবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি ঈদ হতো এবং সকল ঈদের সেরা ঈদ হতো, তবে এখানে ছলাত থাকতো, খুতবা থাকতো।

ঈদে মীলাদুন নবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি ঈদ হতো এবং সকল ঈদের সেরা ঈদ হতো, তবে এখানে ছলাত থাকতো, খুতবা থাকতো।
ধর্মব্যবসায়ী, আশাদ্দুদ দরজার জাহিল উলামায়ে সূ’রা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা এবং টিভি চ্যানেলে বলেছে, ‘ঈদে মীলাদুন নবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি ঈদ হতো এবং সকল ঈদের সেরা ঈদ হতো, তবে এখানে ছলাত থাকতো, খুতবা থাকতো। ছলাত ডবল হতো, খুতবা ডবল হতো। কিন্তু এখানে ছলাত, খুতবা নেই।’ নাঊযুবিল্লাহ!

এর জাওয়াব হলো:- পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেহেতু সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ অর্থাৎ সকল ঈদের সেরা ঈদ সেহেতু এ ঈদে এমন ছলাত রয়েছে যেই ছলাত শুধু ডবলই নয় বরং দায়িমী ছলাত। এ ছলাত শুরু হয়েছে সৃষ্টির শুরু থেকে এবং এটা জারী থাকবে অনন্তকাল ধরে। কারণ এ ছলাত স্বয়ং আল্লাহ পাক পড়েন। সুবহানাল্লাহ!
বিস্তারিত

দরুদ শরীফ পাঠ ব্যতীত দোয়া কবুল হয়না

দরুদ শরীফ পাঠ ব্যতীত দোয়া কবুল হয়না
মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “হে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনার যিকিরকে বুলন্দ করেছি।” (সূরা আলাম নাশরাহ ৪) . কাজেই মহান আল্লাহ পাক স্বয়ং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাস্‌সাম হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর উপর ছলাত-সালাম পাঠ করেন। সেখানে তাঁর উপর ছলাত-সালাম পাঠ করা উম্মতের জন্য যে কতটুকু জরুরী, তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। 
কেননা আল্লাহ পাক আদেশ করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা আমার হাবীব-এর প্রতি ছলাত-সালাম পাঠ কর।” . আল্লাহ পাক-এর হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাস্‌সাম হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি ছলাত-সালাম পাঠ করার ফযিলত সম্পর্কে হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার ছলাত-সালাম পাঠ করেব, আল্লাহ পাক তার প্রতি দশটি রহমত নাযিল করবেন।” (মুসলিম শরীফ) . 
বিস্তারিত

নবীপ্রেমই ঈমানের মুল ----

নবীপ্রেমই ঈমানের মুল ----

হযরত আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু)হতে বর্ণিত , এক ব্যাক্তি আবেদন করলেন , ইয়া রাসুলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! কেয়ামত কখন হবে ? উত্তরে আল্লাহর রাসুল জিজ্ঞেস করলেন । ক্বিয়ামতের জন্য তুমি কি প্রস্তুতি নিয়েছ ? লোকটি আরয করলো , তজ্জন্য আমি তেমন কোন প্রস্তুতি নিতে পারিনি ; তবে আমি আল্লাহ এবং তাঁর প্রিয় রাসুল কে ভালবাসি। এবার হুজুর এরশাদ করলেন , তুমি যাকে ভালবাস কিয়ামত দিবসে তুমি তার সাথেই থাকবে ।(এ হাদিসের বর্ণনাকারী ) হযরত আনাস (রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু) বলেন , “ইসলামের আবির্ভাবের পরে আমি মুসলমানদেরকে এরূপ আর খুশি হতে দেখিনি, যে রুপ এ কথাটুকু শুনে খুশি হয়েছেন ।” ( সুত্র বুখারী ২য় খন্ড ৯১১ পৃষ্ঠা , মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড ৩৩১ পৃষ্ঠা , মিশকাত শরীফ ৪২৬ পৃষ্ঠা ।) 
বিস্তারিত

আলমে আরওয়াতে সমস্থ নবী রাসুল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ঈদে মিলাদে হাবীবি পালন

আলমে আরওয়াতে সমস্থ নবী রাসুল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ঈদে মিলাদে হাবীবি পালন
পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইতিহাস অতি প্রাচীন। পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সূচনা করেছেন স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন। রোজে আজলে সমস্ত আম্বিয়ায়ে কেরামকে নিয়ে আল্লাহ পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আয়োজন করেছিলেন | নবীগণের মহাসম্মেলন ডেকে পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আয়োজক স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা। সকল নবীগন ছিলেন শ্রোতা। ঐ মজলিসের উদ্দেশ্য ছিল হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিলাদত, শান ও মান অন্যান্য নবীগণের সামনে তুলে ধরা এবং তাঁদের থেকে তাঁর উপর ঈমান আনয়ন ও সাহায্য সমর্থনের প্রতিশ্রুতি আদায় করা | 

বিস্তারিত

অনেক কিতাবে ঈদে মীলাদুন্নবীকে “বিদয়াতে হাসানা” বলা হয়েছে

অনেক কিতাবে ঈদে মীলাদুন্নবীকে “বিদয়াতে হাসানা” বলা হয়েছে। আর এই সব দেখে দেওবন্দীরা সিলসিলার লোকরা ঢালাও ভাবে প্রচার করছে, মীলাদুন্নবী নতুন উদ্ভাবিত আমল। নাউযুবিল্লাহ।
অথচ বিদয়াতে হাসানা শব্দের হাক্বীকত সম্পর্কে এরা হয় অজ্ঞ, নয়তো মানুষকে ধোঁকা দেয়ার জন্য গোপন করে রাখে। দেওবন্দীদের মুরুব্বী রশিদ আহমক গাঙ্গুহী তার ফতাওয়ারে রশিদীয়াতে লিখেছে, “বিদয়াত কোন হাসানা হয় না, যাহাই হাসান বলা হয় তাই সুন্নত নামে অভিহিত। ইহা এস্তেলাহেব প্রকারভেদ মাত্র, কিন্তু উভয়ের মর্ম একই।”
সূতরাং দেওবন্দী মুরুব্বী রশিদ আহমদ গাঙ্গুহীর ফতওয়া দ্বারা প্রমাণিত হলো, ঈদে মীলাদুন্নবী সুন্নত।
বিস্তারিত

মিলাদ শরীফ ও ক্বিয়াম শরীফ সম্পর্কে মক্কা শরীফ-মদিনা শরীফ-এর মুফতীগণের প্রাচিন ফতোয়ার কালেকশন

মিলাদ শরীফ ও ক্বিয়াম শরীফ সম্পর্কে মক্কা শরীফ-মদিনা শরীফ-এর মুফতীগণের প্রাচিন ফতোয়ার কালেকশন

بسم الله الرحمن الرحيم

আল্লামা আব্দুর রহীম তুর্কমানী রহমতুল্লাহি আলাইহি ১২৮৮ হিজরী সনে মক্কা ও মদিনা এবং জেদ্দাহ ও হাদিদার উলামায়ে কেরামের দ্বারা মিলাদ ও কিয়াম সম্পর্কে একটি ফতোয়া লিখিয়ে হিন্দুস্তানে নিয়ে আসেন এবং নিজ গ্রন্থ ” রাওয়াতুন নাঈম ” -এর শেষাংশে ছেপে প্রকাশ করেন ।

প্রশ্নঃ আল্লাহ তায়ালা অসীম রহমত আপনার উপর বর্ষিত হোক । নিম্নে বর্নিত বিষয়ে আপনার অভিমত ও ফতোয়া কি ?
বিস্তারিত

সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে ওহাবীদের মতাদর্শ

সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে ওহাবীদের মতাদর্শ
সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে ওহাবীদের মতাদর্শ
হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ তথা সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ পালন করা জিন-ইনসানসহ গোটা কুল-কায়িনাতের জন্য ফরয-ওয়াজিব তো বটেই নাযাতেরও কারণ। কিন্তু আজকের তথাকথিত মালানা, মুফতে, মুহাদ্দিস,শাইখুল হদসরা ফতোয়া দেয় যে, ঈদে মীলানদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা বিদায়াত এবং শরীয়তে দুই ঈদের বাইরে তৃতীয় কোন ঈদ নেই। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)। 


বিস্তারিত

ইন্তিকাল দিবসে আনন্দ প্রকাশ করা কি অন্যায় ? শরিয়ত কি বলে ?

ইন্তিকাল দিবসে আনন্দ প্রকাশ করা কি অন্যায় ? শরিয়ত কি বলে ?
ইন্তিকাল দিবসে আনন্দ প্রকাশ করা কি অন্যায় ? শরিয়ত কি বলে ?
উক্ত বক্তব্য কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর সম্পূর্ণ খিলাফ, যা কাট্টা কুফরী। কেননা কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে, নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণের বিলাদত শরীফ, বিছাল শরীফ, পুনরুত্থান প্রত্যেকটিই রহমত, বরকত ও সাকীনার কারণ এবং ঈদ বা খুশি প্রকাশের কারণ।
যেমন, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনার ব্যাপারে কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে- ‘উনার প্রতি সালাম (শান্তি), যে দিন তিনি বিলাদত শরীফ লাভ করেছেন এবং যেদিন তিনি বিছাল শরীফ লাভ করবেন এবং যেদিন তিনি পুনরুত্থিত হবেন।’ (সূরা মারইয়াম-১৫)
বিস্তারিত

ইসলামের সোনালী যুগ তথা খইরুল কুরুনে পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালিত হতো

ইসলামের সোনালী যুগ তথা খইরুল কুরুনে পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালিত হতো
খইরুল কুরুন হচ্ছে পর্যায়ক্রমে ছাহাবী, তাবিয়ী ও তাবি’ তাবিয়ীনগণের যুগ। আর উক্ত তিন যুগের প্রথম যুগই হচ্ছে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ- উনাদের যুগ এবং সে যুগেই ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!

যেমন-
১. এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
বিস্তারিত

হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মকালীন সময়ের ঘটনাসমুহ

হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মকালীন সময়ের ঘটনাসমুহ
হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মকালীন সময়ের ঘটনাসমুহ
রহমতুল্লিল আলামীন, মুখতাছারুস্ সীরাত, ইবনে হিশাম, বায়হাক্বী, তিবরানী, খাসায়েসুল কুবরা, ইবনে ইসহাক, আন নিয়ামাতুল কুবরা প্রভৃতি গ্রন্থ থেকে বর্ণনা পাওয়া যায় যে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর যমীনে আগমণ মূহুর্তে স্বয়ং আল্লাহ্ পাক স্বীয় খুশীর নিদর্শন স্বরূপ অভূতপূর্ব কুদরতী ঘটনার সমাহার ঘটিয়েছেন।
বিস্তারিত

বুখারী শারীফের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যাখ্যাকার আল্লামা ইবন হাজর আসকলানি রহমতুল্লাহি আলাইহি এর নামে বানোয়াট উক্তি প্রচার করল দেওবন্দী/কাওমী/হিফাজতিরা।

বুখারী শারীফের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যাখ্যাকার আল্লামা ইবন হাজর আসকলানি রহমতুল্লাহি আলাইহি এর নামে বানোয়াট উক্তি প্রচার করল দেওবন্দী/কাওমী/হিফাজতিরা।

দেওবন্দী/কাওমী/হেফাজতিদের গুরু জুনায়েদ বাবু নগরী তার মিলাদ বিরোধী লিখায় সহীহ বুখারী শারীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ‘ফাতহুল বারী’ এর লেখক আল্লামা ইবন হাজর আসকলানি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি কে একজন মিলাদ বিরোধী হিসেবে উপস্থাপন করতে গিয়ে ভুল তথ্য দিয়ে লিখে - 
আল্লামা হাফেজ ইব্নে হাজার আসক্বালানী শাফী (রাহ্.)কে প্রশ্ন করা হয়, মীলাদ অনুষ্ঠান কি বিদ্আত? না শরীয়তে এর কোন ভিত্তি আছে? জবাবে তিনি বলেন, “মীলাদ অনুষ্ঠান মলতঃ বিদ্আত। তিন পবিত্র যুগের সালফে সালিহীনের আমলে এর অস্তিত্ব ছিল না।” (হিওয়ার মাআল মালিকী-১৭৭ পৃষ্ঠা)।
বিস্তারিত

সহস্রাব্দের মুজাদ্দিদ আলফে সানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এর নামে বানোয়াট উক্তি প্রচার করল দেওবন্দী/কাওমী/হিফাজতিরা

সহস্রাব্দের মুজাদ্দিদ আলফে সানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এর নামে বানোয়াট উক্তি প্রচার করল দেওবন্দী/কাওমী/হিফাজতিরা
সহস্রাব্দের মুজাদ্দিদ আলফে সানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এর নামে বানোয়াট উক্তি প্রচার করল দেওবন্দী/কাওমী/হিফাজতিরা

দেওবন্দী/কাওমী/হেফাজতিদের গুরু জুনায়েদ বাবু নগরী তার মিলাদ বিরোধী লিখায় উপমহাদেশের মুজাদ্দিদ আলফে সানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি কে একজন মিলাদ বিরোধী হিসেবে উপস্থাপন করতে গিয়ে ভুল তথ্য দিয়ে লিখে- 

ইমামুল হিন্দ হযরত শায়েখ আহ্মদ সরহিন্দী মুজাদ্দিদে আল্ফে সানী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি যাঁকে মীলাদ সমর্থক আলেমগণও মুজাদ্দিদ বলে স্বীকার করেন,তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়,মীলাদ মাহ্ফিল অনাচার মুক্ত হলেও তাতে দোষের কিছু আছে কি? তিনি বলেন, “আমি মনে করি,যতক্ষণ পর্যন্ত এর দরজা সম্পূর্ণ বন্ধ হবে না,স্বার্থপর লোকেরা এর থেকে বিরত থাকবে না।যদি এর কিঞ্চিৎ জায়েয হওয়ার ফাত্ওয়া দেওয়া হয়,,তবে জানি না ব্যাপারটি ক্রমশঃ কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়।” 
বিস্তারিত

কওমী দেওবন্দিদের গুরুদের গুরু মুহাজিরে মক্কী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি দৃষ্টিতে আরবলের বাদশাহ

কওমী দেওবন্দিদের গুরুদের গুরু মুহাজিরে মক্কী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি দৃষ্টিতে আরবলের বাদশাহ
কওমী দেওবন্দিদের গুরুদের গুরু মুহাজিরে মক্কী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি দৃষ্টিতে আরবলের বাদশাহ
বর্তমান দেওবন্দীরা বাদশাহ আবু সাঈদ মুজাফফার রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং আবু খাত্তাব উমর ইবনে দিহইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি সম্পর্কে মিথ্যাচার করলে কি হবে? তাদের অতীতের অন্যতম নির্ভরযোগ্য আলেম মাওলানা হাফিজ মুহাম্মদ আব্দুল হক এলাহাবাদী মুহাজিরে মক্কী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন,
“রাজ রাজাদের মধ্যে আরবলের(বর্তমান ইরাকের একটি অঞ্চল) আবু সাঈদ কাওকারী ইবন যয়নুদ্দিন সর্বপ্রথম মিলাদ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। তিনি মহান ও প্রসিদ্ধ দানশীল রাজা ছিলেন। হাফিজ ইমাম ইবন কাসির রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর ‘তারিখ’ গ্রন্থে লিখেছেন, আরবলের মহান রাজা রবিউল আউওয়াল মাসে মিলাদুন্নবী
বিস্তারিত

ওহাবী/সালাফীরা যাকে মেনে থাকে সেই ইবনে কাসীর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার দৃষ্টিতে আরবলের বাদশাহ

ওহাবী/সালাফীরা যাকে মেনে থাকে সেই ইবনে কাসীর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার দৃষ্টিতে আরবলের বাদশাহ

ইবনে কাসীর রহমতুল্লাহি আলাইহি, যাকে সালাফী / ওহাবীরা তাফসীর ও ইতিহাস শাস্ত্রে সবচেয়ে বেশি শ্রদ্ধা করে থাকে, তিনি সর্বজন শ্রদ্ধেয় ইসলামের মুজাহিদ সুলতান গাযী সালাহউদ্দীন আইয়ুবীর ভগ্নিপতি শাহ মালিক আল-মুযাফফর রহমতুল্লাহি আলাইহি সম্পর্কে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন। অথচ সালাফীরাই ইবনে কাসীরের কথাকে বিকৃত করে এই মর্মে মিথ্যে ছড়িয়েছে যে মুযাফফর শাহ একজন ফাসেক, নিষ্ঠুর ও বেদআতী শাসক ছিলেন (নাউজুবিল্লাহ)।
প্রকৃতপক্ষে ইবনে কাসীর লিখেন:

অর্থ: “বাদশা হযরত মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন আবু সাঈদ রাহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি দানশীল ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের অন্যতম ছিলেন। সাথে সাথে তিনি সম্মানিত বাদশাও ছিলেন। উনার বহু পূন্যময় কাজের আলামত এখনও বিদ্যমান রয়েছে।”
বিস্তারিত

আরবলের বাদশাহ সর্বপ্রথম ঈদে মিলাদুন্নবি পালন করেননি, পুর্ব থেকেই ছিল

আরবলের বাদশাহ সর্বপ্রথম ঈদে মিলাদুন্নবি পালন করেননি, পুর্ব থেকেই ছিল
আল্লামা ইসমাইল হাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন,
বাদশাহগণের মধ্যে সর্বপ্রথম রাষ্ট্রীয়ভাবে মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেন আরবলের বাদশাহ মুজাফফার উদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি । তাঁর উদ্দেশ্যে মিলাদুন্নবীর কিতাব রচণা করেন ইবন দিহইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি কিতাবখানার নামকরণ করেন ‘আত-তানভির ফি মাওলিদিল বাশিরিন নাজির’। বাদশাহ তাকে এই উদ্দেশ্যে ১০০০ হাজার স্বর্ণমুদ্রা উপহার দেন। বুখারী শারীফের নির্ভরযোগ্য ব্যাখ্যাকারী ইবন হাজস আসকলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি মিলাদুন্নবীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ভিত্তি সুন্নাহ হিসেবে প্রমাণ করেছেন এবং অনুরূপ প্রমাণ পেশ করেছেন ৯ম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহমতুল্লাহি আলাইহি । তাঁরা উভয়ই তাজুদ্দিন ফাকেহানী মালেকীর মতবাদ খন্ডন করেছেন যার মত হল” মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমলটি নিকৃষ্ট বিদাত। “আল্লামা নূরুদ্দীন আলী হলবী তাঁর ‘ইনসানুল ফি সীরাতিল আমিনীন মামুন’ গ্রন্থে এরূপ লিখেছেন। [তাফসীর রুহুল বয়ান ১খন্ড, পৃঃ ৫৭]
বিস্তারিত

বাদশাহ আবু সাঈদ মুজাফফার রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং আবু খাত্তাব উমর ইবনে দিহইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি সম্পর্কে বানোয়াট উক্তি প্রচার করল দেওবন্দী/হিফাজতিরা।

বাদশাহ আবু সাঈদ মুজাফফার রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং আবু খাত্তাব উমর ইবনে দিহইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি সম্পর্কে বানোয়াট উক্তি প্রচার করল দেওবন্দী/হিফাজতিরা।

দেওবন্দী/কওমী/হেফাজতিদের গুরু জুনায়েদ বাবু নগরী তার মিলাদ বিরোধী লিখায় বাদশাহ আবু সাঈদ মুজাফফার রহমতুল্লাহি আলাইহি  এবং আবু খাত্তাব উমর ইবনে দিহইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি কে অপব্যয়ী ও দ্বীনের প্রতি উদাসীন হিসেবে প্রমাণ করতে ব্যস্ত হয়ে লিখে
১.“তিনি ছিলেন এক অপব্যয়ী বাদশা। তিনি নিজস্ব ইজতিহাদ ও অভিরুচি মতে আমল করার জন্য সমকালীন আলেমদের আদেশ দিতেন এবং অন্য ইমামের অনুসরণ না করার জন্য উৎসাহ যোগাতেন। ফলে (স্বার্থপর) আলেমদের একটি দলকে তিনি বাগিয়ে নিয়েছিলেন। তিনি প্রতি রবীউল আউওয়াল মাসে মীলাদ অনুষ্ঠানের আয়োজন করতেন। সেই প্রথম বাদশা যিনি এই নবতর প্রথার ভিত্তি স্থাপন করেন।”নাউযুবিল্লাহ  (আল কাউলুল মু’তামাদ ফী আমালিল মাওলীদ, মিন্হাযুল ওয়াযিহ্-২৪৯)।
বিস্তারিত

দেওবন্দী , হেফাজতিদের গরু , হেফাজত নেতা জুনায়েদ বাবু নগরীর ঈদে মিলাদুননবী নিয়ে মিথ্যাচারের জবাব!!!

দেওবন্দী , হেফাজতিদের গরু , হেফাজত নেতা জুনায়েদ বাবু নগরীর ঈদে মিলাদুননবী নিয়ে মিথ্যাচারের জবাব!!!
দেওবন্দী , হেফাজতিদের গরু , হেফাজত নেতা জুনায়েদ বাবু নগরীর ঈদে মিলাদুননবী নিয়ে মিথ্যাচারের জবাব!!!


দেওবন্দী/কাওমী/হেফাজতিদের গুরু জুনায়েদ বাবু নগরী তার মিলাদ বিরোধী লিখায় শায়েখ আব্দুল আযীয দেহলবী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি কে একজন মিলাদ বিরোধী হিসেবে উপস্থাপন করতে গিয়ে ভুল তথ্য দিয়ে লিখে – 

১. “ হযরত শাহ্ আব্দুল আযীয মুহাদ্দিসে দেহলবী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি কে জিজ্ঞাসা করা হয়, রবীউল আউয়াল মাসে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করে এর সাওয়াব রাসলুল্লাহ্ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রূহে পৌঁছানো, তেমনি মুহাররম মাসে হযরত হুসাইন আলাইহিস সালাম ও অন্যান্য আহলে বাইতের ঈসালে সাওয়াব উদ্দেশ্যে খানাপিনার আয়োজন করা কি জায়েয? উত্তরে তিনি বলেন, “নিজের আমলের সাওয়াব কোন বুযুর্গ ব্যক্তিকে বখশিশ করার ইখতিয়ার মানুষের আছে। তবে এর জন্য কোন মাস বা দিন-কাল নির্দিষ্ট করা বিদ্আত।“ (ফাতওয়ায়ে আযীযী-১৭৬)। 
বিস্তারিত

ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতাকারীদের অতীতের গুরুদের মিলাদ -ক্বিয়াম পালন ( মৌলভী হুসাইন আহমদ ) -৪

ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতাকারীদের অতীতের গুরুদের মিলাদ -ক্বিয়াম পালন ( মৌলভী হুসাইন আহমদ ) -৪
ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতাকারীদের অতীতের গুরুদের মিলাদ -ক্বিয়াম পালন ( মৌলভী হুসাইন আহমদ ) -৪
মৌলভী হুসাইন আহমদ দেওবন্দীর দৃষ্টিতে মীলাদের কিয়াম মুস্তাহাব : 

মৌলভী হোসাইন আহমদ দেওবন্দী যে  দারুল উলুম দেওবন্দ (ভারত) মাদরাসার শাইখুল হাদীস ছিল । সে  জীবনে রাসুলে আকরাম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মীলাদ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে কিনা তা নিশ্চিত কোন তথ্য পাওয়া না গেলেও যারা মীলাদ কিয়াম করে তাদের পক্ষে মজবুত ফতোয়া দিয়েছে। 
তার লিখিত- “মাকতুবাতে শাইখুল ইসলাম” কিতাবে  বলে- 
বিস্তারিত

ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতাকারীদের অতীতের গুরুদের মিলাদ -ক্বিয়াম পালন ( দেওবন্দ মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ) -৩

ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতাকারীদের অতীতের গুরুদের মিলাদ -ক্বিয়াম পালন ( দেওবন্দ মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ) -৩
ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতাকারীদের অতীতের গুরুদের মিলাদ -ক্বিয়াম পালন ( দেওবন্দ মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ) -৩

দেওবন্দ মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতার দৃষ্টিতে মীলাদের কিয়াম মুস্তাহসান : 

দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা হাজী সৈয়দ আবেদ হুসাইন ৪০১.৫০ (চারশত এক টাকা আট আনা) চাদা সংগ্রহ করে “দেওবন্দ মসজিদ” ছাত্তা নামক জায়গায় মাদরাসাটির লেখা-পড়ার কার্যক্রম শুরু করে । প্রথমে  মাদরাসার পৃষ্ঠ-পোষক কাম মুহতামিম পদে অবৈতনিক ভাবে খেদমত আঞ্জাম দেয় । কিছুদিন পর  মোলভী রফিউদ্দিনকে মাদরাসার মুহতামিম পদে নিযুক্ত করে হজ্জ্বব্রত পালন উদ্দেশ্যে মক্কা অভিমুখ রওয়ানা হয় । হজ্জ্ব সমাপনের পর দেশে ফিরলে মাদরাসার পরামর্শ কমিটির অনুরোধে আবার মুহতামিমের দায়িত্ব গ্রহণ করে । এরপর শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটির মধ্যে কোন্দল দেখা দিলে, মুহতামিম পদ হতে ইস্তফা দিয়ে হযরত মাখদুম রহমাতুল্লাহে আলাইহি-এর দরবার “কালিয়ার” অভিমুখে গমন করে । মাদরাসার পরামর্শ কমিটির সদস্যগণ তার পিছনে ছুটল , আর অনুরোধে করতে লাগল যে, পৃষ্ঠপোষকতা ও মুহতামিমের দায়িত্ব হতে পৃথক না হওয়ার জন্য, প্রয়োজনে পরিচালনার ভার অন্য কাউকে সোপর্দ কর । 
বিস্তারিত

ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতাকারী কওমী-দেওবন্দী গুরুদের মিলাদ -ক্বিয়াম পালন ( মৌলভী শামছুল হক ফরিদপুরী ) - ২

ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতাকারী কওমী-দেওবন্দী গুরুদের মিলাদ -ক্বিয়াম পালন ( মৌলভী শামছুল হক ফরিদপুরী ) - ২
মৌলভী আব্দুল হাই লকনভীর দৃষ্টিতে মীলাদের কিয়াম মুস্তাহাব--- পাক-ভারত উপ-মহাদেশের প্রখ্যাত আলেম মৌলভী আব্দুল হাই লকনভী তদীয় “মজমুয়ায়ে ফতোয়া” কিতাবে মীলাদের কিয়াম মুস্তাহাব বলে ফতোয়া দিয়েছেন । নিম্নে তা প্রশ্ন উত্তর আকারে প্রদত্ত হলো- 

প্রশ্নঃ হযরত রাসুলে মকবুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা-এর জন্ম বৃত্তান্তের আলোচনা কালে কিয়াম করার হুকুম কি ? 
বিস্তারিত

মুফতে আমীনি ও শায়খুল হদস এর গুরু মৌলভী শামছুল হক ফরিদপুরীর ঈদে মিলাদুন্নবি পালন

মুফতে আমীনি ও শায়খুল হদস এর গুরু মৌলভী শামছুল হক ফরিদপুরীর ঈদে মিলাদুন্নবি পালন

মৌলভী শামছুল হক ফরিদপুরী যাকে মুজাহিদে আযম, বাহরুল উলুম হিসেবে কিয়াম বিরোধীরা এক বাক্যে স্বীকার করে । সে একদিকে মৌলভী আশরাফ আলী থানবীর অন্যতম খলিফা, অন্যদিকে একাধারে ১৮ বছর পর্যন্ত জামাতে ইসলামীকে নৈতিকভাবে সমর্থন করে আসছিল । পরবর্তীতে সে জামাতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা আবুল আলা মওদুদীর লিখিত ‘খেলাফত ও মুলুকিয়ত’ বইখানা পড়ে অবাক হয়ে যায় । সাথে সাথে  বলে- অত্র বই খ্রীস্টান পাদ্রীদের ইসলাম বিরোধীদের মূল গ্রন্থ সমূহেরই বহিঃপ্রকাশ “। মওদুদীর উক্ত বইয়ে হযরত ওসমান যুন নূরাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সহ নবীর সাহাবীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা দোষারোপ, অপবাদ ও সমালোচনার সমাহার ।
বিস্তারিত

ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতাকারীদের অতীতের গুরুদের মিলাদ -ক্বিয়াম পালন ( মৌলভী শামছুল হক ফরিদপুরী ) -১

ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতাকারীদের অতীতের গুরুদের মিলাদ -ক্বিয়াম পালন ( মৌলভী শামছুল হক ফরিদপুরী ) -১

১. মৌলভী শামছুল হক ফরিদপুরীর দৃষ্টিতে মীলাদ ও কিয়াম মুস্তাহাবঃ

মৌলভী শামছুল হক ফরিদপুরী যাকে মুজাহিদে আযম, বাহরুল উলুম হিসেবে কিয়াম বিরোধীরা এক বাক্যে স্বীকার করে । সে একদিকে মৌলভী আশরাফ আলী থানবীর অন্যতম খলিফা, অন্যদিকে একাধারে ১৮ বছর পর্যন্ত জামাতে ইসলামীকে নৈতিকভাবে সমর্থন করে আসছিল । পরবর্তীতে সে জামাতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা আবুল আলা মওদুদীর লিখিত ‘খেলাফত ও মুলুকিয়ত’ বইখানা পড়ে অবাক হয়ে যায় । সাথে সাথে  বলে- অত্র বই খ্রীস্টান পাদ্রীদের ইসলাম বিরোধীদের মূল গ্রন্থ সমূহেরই বহিঃপ্রকাশ “। মওদুদীর উক্ত বইয়ে হযরত ওসমান যুন নূরাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সহ নবীর সাহাবীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা দোষারোপ, অপবাদ ও সমালোচনার সমাহার ।
বিস্তারিত

মক্কা-মদীনা শারীফে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

মক্কা-মদীনা শারীফে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
বিরোধী সম্প্রদায়ের লোকেরা দাবী করে মক্কা-মদীনার দেশ সৌদি আরবে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা হয় না, তাই আমাদেরও পালন করা উচিত নয়। তাদের এই কথাটি সম্পূর্ণ ভূল। ব্রিটিশদের সহযোগীতায় আল-সৌদ ও ওহাবী-খারেজী সম্প্রদায় দ্বারা মক্কা-মদীনা দখলের আগে সেখানেও যে মীলাদুন্নবী ছল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রচলন ছিল যার প্রমাণ পাওয়া বিভিন্ন আলেমগণের লেখনীতে -

১. প্রখ্যাত মুহাদ্দীস ইবন জাওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি মন্তব্য - 
বিস্তারিত

রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে স্বীয় মীলাদ বা জন্ম দিবস পালন করেছেন।

রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে স্বীয় মীলাদ বা জন্ম দিবস পালন করেছেন।
 নিম্নে কিছু নমুনা উপস্থিত করলাম -
১. হাদীস শাস্ত্রের প্রখ্যাত ইমাম আবু ঈসা মুহম্মদ তিরমিযী রহমতুল্লাহে আলাইহি তার সংকলিত সুনানে তিরমিযী শরীফে “মীলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” শিরোনামে একটি অধ্যায় প্রণয়ন করেছেন এবং এতে হুযুর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর জন্ম তারিখ নিয়ে আলোচনা সম্বলিত হাদীস বর্ণনা করেছেন। হাদীসটি হল---
হযরত মোত্তালিব বিন আবদুল্লাহ আপন দাদা হযরত কায়েছ বিন মোখরামা হতে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন- আমি ও নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ‘আমুল ফীল’ অর্থাৎ- বাদশাহ আবরাহার হস্তি বাহিনীর উপর আল্লাহর গজব নাযিল হওয়ার বছর জন্মগ্রহণ করেছি। হযরত ওসমান বিন আফফান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বনি ইয়ামার ইবেন লাইস-এর ভাই কুবাছ ইবনে আশইয়ামকে বলেন, আপনি বড় না রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম? তখন তিনি বলেন, রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্মান ও মর্যাদার দিক থেকে আমার চেয়ে অনেক বড়। আর আমি জন্ম সুত্রে রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে আগে মাত্র।  (তিরমিযী শরীফ ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা নং-২০৩ )  
বিস্তারিত

মাথার তালু থেকে পায়ের তলা পর্যন্ত বিদয়াতে টইটম্বুর হয়ে কি করে নেক আমল ঈদে মিলাদে হাবীবিকে বিদয়াত বলে ?

মাথার তালু থেকে পায়ের তলা পর্যন্ত বিদয়াতে টইটম্বুর হয়ে কি করে নেক আমল ঈদে মিলাদে হাবীবিকে বিদয়াত বলে ?
================================================
ঈদে মিলাদে হাবীবির বিরোধীতাকারীরা বিদয়াত নামক ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত। দলিল না মেনেই, না পড়েই তোতা পাখির মত মুখস্ত বুলি আড়য়িয়ে বলবে ঈদে মিলাদে হাবীবি বিদয়াত। না শুনে কোরআনের কথা, না মানে হাদিসের কথা। তাদের গোবরে ভরা মস্তিষ্কে যে একবার ঢুকেছে বিদয়াত রোগ তা কোরআন সুন্নাহর দলিলেও কাটেনা।
যে নাদান ঈদে মিলাদে হাবীবিকে বিদয়াত বলে তার মাথা থেকে পা পর্যন্ত কোরআন সুন্নাহর কিছু আছে কি? তার পরনের -
বিস্তারিত

আল-হাদীসের আলোকে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-

আল-হাদীসের আলোকে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-
পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ধারাবাহিক পোষ্ট সমূহে এ পর্বে হাদীসের আলোকে আলোচনা করা হবে। মিলাদের ব্যবহারিক-অভিধানিক অর্থ জানা প্রয়োজন। অভিধানে মিলাদ শব্দের অর্থ জন্মের সময় কাল এবং ব্যবহারিক অর্থ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মের খুশিতে উনার মুযেজা, বৈশিষ্ট্য, জীবনী প্রভৃতি বয়াণ করা। অগণিত হাদীস শরীফের মাধ্যমে জানা যায়, রাসুলে করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরাম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-গণ রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মীলাদ বা জন্ম বৃত্তান্তের আলোচনা করেছেন। রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে স্বীয় মীলাদ বা জন্ম দিবস পালন করেছেন। নিম্নে কিছু নমুনা উপস্থিত করলাম।
বিস্তারিত

নবীজির বিলাদত দিবস (জন্মদিবস) কে বিকৃতকারী মিশরীয় জ্যোতির্বিদ মাহমুদ পাশা আসলে কেমন ছিলো ?

নবীজির বিলাদত দিবস (জন্মদিবস) কে বিকৃতকারী মিশরীয় জ্যোতির্বিদ মাহমুদ পাশা আসলে কেমন ছিলো ?

সহিহ হাদীসের বর্ণিত আছে নবীজির বিলাদত দিবস হচ্ছে ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ (সূত্র:https://goo.gl/MWAefG)। কিন্তু এরপরও কিছু লোক মিশরীয় জ্যোতির্বিদ মাহমুদ পাশা’র রেফারেন্স দিয়ে দাবি করে নবীজির বিলাদত নাকি ৯ই রবিউল আউয়াল। এক্ষেত্রে বেশি ভূমিকা রেখেছে দুটি বই-
১) ব্রিটিশদের থেকে ডিলিট উপাধি প্রাপ্ত সুলাইমান নদভীর লেখা ‘সীরাতুন্নবী’ নামক গ্রন্থ।
বিস্তারিত

মীলাদ ও মীলাদুন্নবী শব্দ কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফে আছে কিনাঃ

মীলাদ ও মীলাদুন্নবী শব্দ কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফে আছে কিনাঃ
বাতিলপন্থীরা বলে থাকে মীলাদ বা মীলাদুন্নবী শব্দের ব্যবহার নাকি কুরআন শরীফ হাদীস শরীফে কোথাও নাই। এটা নাকি মনগড়া এবং নতুন উদ্ধাবিত শব্দ। তাহলে আসুন দেখা যাক মীলাদ ও মীলাদুন্নবী শব্দ কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফে আছে কিনাঃ
মিলাদ শব্দটির মূল অক্ষর হচ্ছে و + ل + د) ولد) । আমরা দেখব কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফে মূল অক্ষরে এ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে কিনা।
কোরআন শরীফে মীলাদ শব্দের প্রমানঃ
وَالسَّلَامُ عَلَيَّ يَوْمَ وُلِدتُّ وَيَوْمَ أَمُوتُ وَيَوْمَ أُبْعَثُ حَيًّا
আর শান্তি বর্ষিত হোক আমার উপরে যে দিন আমার জন্ম হয়েছিলো, আর যে দিন আমি ইন্তেকাল করবো । আর যে দিন আমাকে পুররুত্থিত করা হবে জীবিত অবস্থায় । (পবিত্র সূরা মারইয়াম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৫)
বিস্তারিত

মিথ্যা দাবি করে নবীজির পবিত্র হাদীস শরীফগুলো লুকিয়ে ফেলা হচ্ছে

মিথ্যা দাবি করে নবীজির পবিত্র হাদীস শরীফগুলো লুকিয়ে ফেলা হচ্ছে

আজকাল কিছু লোক বলে থাকে- হাদীস গ্রন্থের মধ্যে শুধু বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ মানি। বাকি গ্রন্থগুলো মানি না। যারা্ এ ধরনের বলে করে থাকে, তারা আসলে আমাদের প্রিয় নবীজির হাদীসগুলো লুকিয়ে ফেলতে চায়। কারণ -

একটু ভেবে দেখুন- বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ হচ্ছে দুটি হাদীস সংকলন গ্রন্থ। মানে ইমাম বুখারী এবং ইমাম মুসলিম রহমতুল্লাহি নামক দুইজন উম্মত নবীজির কিছু হাদীস সংকলন করেছেন। কিন্তু এরমানে এই নয়, এই দুই উম্মত যে হাদীসগুলো সংকলন করেছেন শুধু সেগুলোই মানতে হবে এবং বাকিগুলো মানা যাবে না। কুরআন পাকে বলা আছে নবীজিকে মানতে হবে, কিন্তু বলা নাই শুধু বুখারী ও মুসলিম শরীফের হাদীসগুলো মানতে হবে। হাদীস শরীফে একথা বলা নাই- শুধু বুখারী ও মুসলিম রহমতুল্লাহি যে হাদীসগুলো সংকলন করেছেন, শুধু তাই মানতে হবে। এটা ঠিক কোন হাদীসখানা সহিহ সেটা যাচাই করা উচিত। কিন্তু শুধু বুখারী-মুসলিম মানবেন, বাকিগুলো মানবেন না, এটা মূর্খতা এবং যারা এ তত্ত্ব আপনাকে শিখিয়েছে,তাদের উদ্দেশ্যও ভালো নয়, তাদের উদ্দেশ্য নবীজির মহামূল্যবান হাদীসগুলো লুকিয়ে ফেলা। 
বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন্নবীর বিরোধীতা করার আগে চিন্তা করুন আপনি কিসের বিরোধীতা করছেন !

ঈদে মীলাদুন্নবীর বিরোধীতা করার আগে চিন্তা করুন আপনি কিসের বিরোধীতা করছেন !
আপনি ঈদে মিলাদুন্নবীর বিরোধীতা করছেন ,অথচ আপনি -
শরীয়তে নিষিদ্ধ পহেলা বৈশাখ পালন করেন ।
শরীয়তে নিষিদ্ধ ভ্যালেন্টাইন্স ডে পালন করেন ।
শরীয়তে নিষিদ্ধ থার্টি ফার্ষ্ট নাইট করেন ।
শরীয়তে নিষিদ্ধ মা-বাবা দিবস,বন্ধু দিবস পালন করেন।
শরীয়তে নিষিদ্ধ খালি পায়ে পুজা করতে শহীদ মিনার, স্মৃতি স্তম্ভে যান ।
শরীয়তে নিষিদ্ধ পুজা মন্ডপে যান ।
শরীয়তে নিষিদ্ধ রবিন্দ্র দিবস পালন করেন ।
শরীয়তে নিষিদ্ধ খেলাধুলা করেন ,দেখেন ।
শরীয়তে নিষিদ্ধ বেপর্দা হয়ে ইসলাম প্রচার এর কথা বলেন।
শরীয়তে নিষিদ্ধ বেপর্দা হয়ে নারী পুরুষ একাকার হন।

বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন্নবীর বিরোধীতাকারীরা আবু লাহাবের উত্তরসূরি

ঈদে মীলাদুন্নবীর বিরোধীতাকারীরা আবু লাহাবের উত্তরসূরি
ঈদে মীলাদুন্নবীর বিরোধীতাকারীরা আবু লাহাবের উত্তরসূরি
ঈদ-ই-মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের মত খোদায়ী ঈদ, মুত্তালিবী ঈদ, রসূল প্রেমিকদের ঈদ, সকল ঈদের ঈদ সে বিষয়টিকে মূল্যায়ণ না দিয়ে বাতিল ফিরকারা উল্লেখ করছে যে, " জন্মদিন পালন করা খৃষ্টানদের রীতি। অথচ এর পিছনে যে কোন ভিত্তি নেই যা তারাও জানে তাদের গুরু শয়তানও জানে।"
বলাবাহুল্য, জন্মে খুশী হওয়া, মৃত্যুতে কাঁদা, বিয়েতে খুশী প্রকাশ করা, খাওয়া-দাওয়া, হাঁটা এগুলো মানুষের সহজাত ধর্ম। সব ধর্মেই এটা আছে। কিন্তু এক এক ধর্মে এক এক প্রক্রিয়া।
বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন্নবী পালন করার ঐতিহাসিক কিছু বই এর দলিল

ঈদে মীলাদুন্নবী পালন করার ঐতিহাসিক কিছু বই এর দলিল
ইদানীং সাইয়্যিদুল আইয়াদ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কথা শুনলে কিছু লোক বিদয়াত বিদয়াত বলে চিৎকার করে, কিতাবে নেই, পূর্বের কোনো আউলিয়াগণ করেননি ইত্যাদি ইত্যাদি নানা মিথ্যা কথা বলে থাকে। অথচ শতশত, হাজার বছর ধরে হযরত সাহাবায়ে কিরাম. যুগশ্রেষ্ঠ ইমাম-মুজাতাহিদ, উলামায়ে কিরামগণ উনারা পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিলের আয়োজন করেছেন, এতে শরীক হয়েছেন এবং এসব বরকতময় আমলের পক্ষে কিতাবও রচনা করেছেন। এখানে ঐ সকল মহান উলামায়ে কিরামগণ উনাদের কয়েকটি বিখ্যাত কিতাবের নাম উল্লেখ করা হলো।
বিস্তারিত

নবীজির জন্ম তারিখ নিয়ে ইহুদী-নাসারাদের ষড়যন্ত্র

নবীজির জন্ম তারিখ নিয়ে ইহুদী-নাসারাদের ষড়যন্ত্র
নবীজির বিলাদত দিবস (জন্মদিন) আসলে কবে ?
১২ই রবিউল আউয়াল, নাকি ৯ই রবিউল আউয়াল অথবা ২রা রবিউল আউয়াল ??
সহিহ হাদীস কি বলে ?

১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ নবী করিম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিলাদত (জন্ম) শরীফ-এর দিন। এটাই সবচেয়ে ছহীহ ও মশহূর মত।
যেমন, এ প্রসঙ্গে হাফিয আবূ বকর ইবনে আবী শায়বাহ ছহীহ সনদ সহকারে বর্ণনা করেছেন-
عن عفان عن سعيد بن مينا عن جابر وابن عباس رضى الله تعالى عنهما قالا ولد رسول الله صلى الله عليه وسلم عام الفيل يوم الاثنين الثانى عشر من شهر ربيع الاول
বিস্তারিত

১২ই রবিউল আউওয়াল শরীফ-ই নবীজির জন্মদিন

১২ই রবিউল আউওয়াল শরীফ-ই নবীজির জন্মদিন
সহীহ হাদীস শরীফ দ্বারা প্রমানিত ১২ ই রবিউল আউয়াল সোমবার হচ্ছে ঈদে মীলাদুন্নবীঃ
কিছু লোক মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য বলে থাকে নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উনার তারিখ নিয়ে মতভেদ আছে। তাই মতভেদ যুক্ত বিষয়ে আমল করা যাবে না অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা যাবে না । নাউযুবিল্লাহ !!
আসলে এই বাতিল ফির্কাগুলা মুনাফিক হএয়ার কারনে সত্য বিষয় গোপন করে। দেখুন সহীহ হাদীস শরীফে হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফের তারিখ,বার, মাস সবই বর্ণনা করা আছে ।
হাফিজে হাদীস হযরত আবু বকর ইবনে আবী শায়বা রহমাতুল্লাহি আলাইহি যেটা বিশুদ্ধ সনদে হাদীস শরীফে বর্ননা করেন-
বিস্তারিত

নবীজি নিজেই মিলাদ শরীফের আলোচনা করেছেন

নবীজি নিজেই মিলাদ শরীফের আলোচনা করেছেন

হাদীস শরীফে এসেছে -

" নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক হযরত ইসমাঈল আলাইহিস সালাম উনার বংশধর হতে কিনানা আলাইহিস সালাম উনাকে মনোনীত করেছেন, এরপর কিনানা আলাইহিস সালাম উনার বংশধর হতে কুরাইশকে মনোনীত করেছেন । কুরাইশের বংশধর হতে বনী হাশিমকে মনোনীত করেছেন, আর বনী হাশিম থেকে আমাকে (হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) করেছেন ।"
দলীল-
√ মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড ২৪৫ পৃষ্ঠা- হাদীস ২২৭৬
√ তিরমীযি শরীফ ২য় খন্ড ২০১ পৃষ্ঠা- হাদীস ৩৬০৫ ।
বিস্তারিত

রোযা রেখেছেন শুকরিয়া আদায় করেই

রোযা রেখেছেন শুকরিয়া আদায় করেই
হুযূরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন যে, এদিন আমি বিলাদত শরীফ লাভ করেছি, আর এদিনই আমার উপর ওহী বা কুরআন শরীফ নাজিল হয়েছে।”
দলীল –
√সহীহ মুসলিম,হাদীছ শরীফ নং-২৮০৭
√সুনানে আবু দাউদ, হাদীছ শরীফ নং-২৪২৮
√ সুনানে বায়হাকী [কুবরা], হাদীছ শরীফ নং-৮২১৭
√ সহীহ ইবনে খুজাইমা, হাদীছ শরীফ নং-২১১৭
√ মুসনাদে আবি আওয়ানা, হাদীছ শরীফ নং-২৯২৬
√ মুসনাদে আহমাদ, হাদীছ শরীফ নং-২২৫৫০ !
বিস্তারিত

আশরাফ আলী থানবীর দৃষ্টিতে মীলাদুন্নবী

আশরাফ আলী থানবীর দৃষ্টিতে মীলাদুন্নবী

তার লিখিত “তাবলীগ” নামক পুস্তিকাটিতে মীলাদের সময় কিয়াম করাকে বিদয়াত বা নিন্দনীয় কাজ নয় বরং তা মুস্তাহাব বলে ফতোয়া দিয়েছে । মৌলভী আশরাফ থানভীর ভক্ত, মুরীদ ও অনুগত শিষ্যরা ভারত উপমহাদেশে অনেক দ্বীনি মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেছে । যেগুলো কওমী বা ওহাবী মাদরাসা নামে সর্বজন পরিচিত ।
আর এ সব মাদরাসায় উক্ত “তাবলীগ” নামক পুস্তিকাটি সিলেবাস ভুক্ত করে পাঠ দান করা হয় । উক্ত বইয়ের ৩৮ পৃষ্ঠায় মৌলভী আশরাফ থানভী বলে- অর্থাৎ-
“ এভাবে কিয়াম করাকে আমরা অবৈধ বলি না বরং কোথাও রাসুলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা কালে দাঁড়িয়ে যায়, আবার কখনো তার দুগ্ধ পানের ঘটনা বলার সময়, আবার কখনো মি’রাজুন্নবীর আলোকপাত কালে, এমনিভাবে কোন কোন খাস মাহফিলে ৩/৪ বারও কিয়াম করে থাকেন । তবে এরুপ মীলাদে কিয়াম করাকে কে নিষেধ করবে ?”
বিস্তারিত

নবীজির আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা

নবীজির আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা
আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন-
قال بفضل الله و برحمته فبذالك فليفرحوا هو خيرمما يجمعون
অর্থ : হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ! আপনি উম্মাহকে বলে দিন , মহান আল্লাহ পাক অনুগ্রহ ও রহমত( হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রেরন করেছেন , সেজন্য তারা যেন খুশি প্রকাশ করে। এ খুশি প্রকাশ করাটা সবচাইতে উত্তম, যা তারা সঞ্চয় করে রাখে !”
দলীল-
√ সূরা ইউনূছ ৫৮
বিস্তারিত

নবীজির উপস্থিতিতে সাহাবায়ে কেরামের মীলাদুন্নবী উৎযাপন

নবীজির উপস্থিতিতে সাহাবায়ে কেরামের মীলাদুন্নবী উৎযাপন
হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপস্থিতিতে হযরত ছাহাবায়ে কিরামগনের মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনঃ
মীলাদ শরীফ এই সুমহান আমলটা স্বয়ং হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানায় সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনারা পালন করেছেন । যেটা সহীহ হাদীস শরীফ উনার কিতাবে এরশাদ হয়েছে।
হাদীস শরীফ বর্ননা করেছেন এমন এক ব্যক্তিত্ব যার সম্পর্কে সারা দুনিয়া বাসী সবার আস্থা রয়েছে। মুসলমানদের ভিতর সব চাইতে বেশি কিতাব লিখেছেন, যিনি ছিলেন দশম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ , ইসলামের এমন কোন বিষয় নাই যে বিষয়ে তিনি কিতাব লিখেন নাই। তিনি ছিলেন হাফিযে হাদীস ,তিনি তিন লক্ষ এরও বেশি হাদীস শরীফ এর হাফিয ছিলেন ।
বিস্তারিত

মক্কা মদীনায় ঈদে মীলাদুন্নবী নিয়ে কিছু কথা

মক্কা মদীনায় ঈদে মীলাদুন্নবী নিয়ে কিছু কথা
মক্কা-শরীফ এবং মদীনা শরীফে ঈদে মিলাদুননবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন।
মক্কাবাসীদের মিলাদ পালন -
ইমাম শামসুদ্দীন সাখাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি সূত্রে মোল্লা আলী ক্বা্রী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, মক্কা বাসীরা অধিকতর মঙ্গল ও বরকতের অধিকারী।এই পবিত্র নগরীর দিকে মুসলিম মিল্লাত অতি আগ্রহের মাধ্যমে অগ্রসর হও্য়ার চেষ্টা করে।এটার কারন এই যে,এখানে হুজুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মৌলুদ শরীফ(পবিত্র জন্মস্থান) বিদ্যমান।এ পবিত্র জন্মস্থানটি তৎকালীন ‘সুকুল লাইল’নামে খ্যাত ছিল।যা বর্তমানে সাফা ও মারওয়া পাহাড়ের পূর্ব পাশে ‘মাকতবা আল মক্কা আল মুকাররমা’ নামে দালান হিসেবে অবস্থিত।
বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন্নবী কি ?

ঈদে মীলাদুন্নবী কি ?
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, হাবীবুল্লাহ, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ কারাই হচ্ছে পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম !
আমরা বিগত পোষ্টে দেখেছি কুরআন শরীফে স্বয়ং আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি নিজে উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমন উপলক্ষে খুশি বা ঈদ পালন করতে বলছেন |
মূলত কুরআন শরীফে অনেক জায়গায় আল্লাহ পাক ঈদ পালন করতে বলেছেন, উনার প্রদত্ত নিয়ামতকে স্মরন করতে বলেছেন|
আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন,
اذكروا نعمة الله عليكم
বিস্তারিত

সমস্ত সৃষ্টি জগতের মূল যিনি

সমস্ত সৃষ্টি জগতের মূল যিনি
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, শাফেউল মুজনেবীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত কায়িনাত বা সৃষ্টি জগতের মূল উৎস। তিনি আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার সকল নিয়ামতের উৎস। উনার সন্তুষ্টি ব্যতিত আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি কখনোই পাওয়া সম্ভব নয়। উনাকে যে ব্যক্তি মুহব্বত করে আল্লাহ পাকে তাকে মুহব্বত করেন। আর উনাকে মুহব্বত না করে কারো পক্ষে মু’মিন হওয়া কষ্মিন কালেও সম্ভব নয়।
হাদীস শরীফে এরশাদ হয়েছে-
বিস্তারিত

অন্যান্য নবী-রসূলদের মীলাদুন নবী উদযাপন

অন্যান্য নবী-রসূলদের মীলাদুন নবী উদযাপন
অন্যান্য নবী-রসূলদের মীলাদুন নবী উদযাপন

মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে আলমে আরওয়াহতে কৃত ওয়াদার বাস্তবতা প্রতিপালনের লক্ষ্যে সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস্ সালাম উনারা যমিনে আগমন করে সারা জীবন স্বীয় উম্মতগণের সাথে মীলাদুন্ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা ছিফত বা প্রশংসা করেছেন। আর ঐ ওয়াদার বাস্তবতায়ই হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম তিনি দু’শ থেকে তিনশত বছর কান্নাকাটি করার পর হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মীলাদুন্ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম করার কারণে উনার দুয়া কবুল করা হয়েছে।
এ সম্পর্কে হাদীছ শরীফে এসেছে-
বিস্তারিত

মুফতে কানা বায সাহেবের মিলাদ কিয়ামবিরোধী বক্তব্যের দলিলভিত্তিক প্রতিবাদ

মুফতে কানা বায সাহেবের মিলাদ কিয়ামবিরোধী বক্তব্যের দলিলভিত্তিক প্রতিবাদ

সৌদিআরব থেকে প্রকাশিত মুফতে আব্দুল আজিজ বিন আব্দুল্লা বিন বায কর্তৃক লিখিত وجوب لزوم السنة والحزر من البدعة
নামক ক্ষুদ্র পুস্তিকার অনুবাদক মোহাম্মদ রকীবুদ্দিন আহমদ হুসাইন। বাংলা ভাষায় বইটির নামকরণ করা হয়েছে ‘সুন্নাতে রাসুল আকড়ে ধরা এবং বিদআত থেকে সতর্ক থাকা অপরিহার্য’ বইটি দেশ-বিদেশে বিশেষ করে হজ্ব মৌসুমে হাজী সাহেবানদের নিকট বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়ে থাকে।
লেখক বইটির বিভিন্ন স্থানে মিলাদুন্নবী মাহফিলের বিরূপ সমালোচনা করেছে এবং ইহাকে নাজায়েজ ও জঘন্যতম বিদআত বলে আখ্যায়িত করেছে। এতে ধর্মপ্রাণ নবীপ্রেমিক মুসলমান পাঠকদের অন্তরে কঠোরভাবে আঘাত হেনেছে।


উক্ত বইয়ের -
বিস্তারিত

পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফের ৫৭-৫৮ নম্বর আয়াত শরীফের সঠিক ব্যাখ্যা

পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফের ৫৭-৫৮ নম্বর আয়াত শরীফের সঠিক ব্যাখ্যা


পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফের ৫৭-৫৮ নম্বর আয়াত শরীফের অনুবাদ নীচে যেভাবে আছে সেভাবে দেবার পর আমার এক বন্ধু ফোনে আর অপর একজন কমেন্টসে জানায় এখানে নাকি “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার পরিবর্তে “ কুরআন শরীফ” কে বোঝানো হয়েছে। তারা কয়েকটি তাফসীরে তাই দেখতে পেয়েছে। তাই এই বিষয়ে তাফসীর থেকে নয় বরং পবিত্র কুরআন শরীফ থেকেই দলীল দিচ্ছি। প্রথমে আসুন দেখে নেই আমরা কি অর্থ দিয়েছিলাম যা আসলে সঠিক।


يايها الناس قد جاءتكم موعظة من ربكم وشفاء لما فى الصدور وهدى ورحمة للمؤمنين. قل بفضل الله وبرحمته فبذالك فليفرحوا هو خير مما يجمعون .
বিস্তারিত

সম্পূর্ণ বিজাতীয় সংস্করণে বাজি ফুটিয়ে, কালিমার অবমাননার মাধ্যমে (নাউজুবিল্লাহ মিন জালিক) সৌদি আরব ন্যাশনাল ডে পালন করল।

সম্পূর্ণ বিজাতীয় সংস্করণে বাজি ফুটিয়ে, কালিমার অবমাননার মাধ্যমে (নাউজুবিল্লাহ মিন জালিক) সৌদি আরব ন্যাশনাল ডে পালন করল।
সম্পূর্ণ বিজাতীয় সংস্করণে বাজি ফুটিয়ে, কালিমার অবমাননার মাধ্যমে (নাউজুবিল্লাহ মিন জালিক) সৌদি আরব ন্যাশনাল ডে পালন করল।

সৌদি আরবের জন্মদিন বা ন্যাশলান ডে হচ্ছে ২৩শে সেপ্টেম্বর। ১৯৩২ সালের ২৩শে সেপ্টেম্বর সৌদি রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়। এদিন উপলক্ষে সউদী আরব সরকার ব্যাপক অানন্দ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। রাষ্ট্রীয়ভাবে এ দিনটি অতি অতি গুরুত্বের সাথে আনন্দ উদ্দিপনার সাথে পালন হয়। জনগণও এ দিন রাস্তায় নেমে আসে। সবাই এক সাথে আনন্দ উদ্দিপনা করে।
বিস্তারিত

কানা শয়তান সউদি গ্রান্ড মুফতের কাছে ঈদে মিলাদুননবি বিদয়াত হয়, আর ওহাবী ইহুদি সরকারের সব হারাম জায়েয ?

কানা শয়তান সউদি গ্রান্ড মুফতের কাছে ঈদে মিলাদুননবি বিদয়াত হয়, আর ওহাবী ইহুদি সরকারের সব হারাম জায়েয ?
কানা শয়তান সউদি গ্রান্ড মুফতের কাছে ঈদে মিলাদুননবি বিদয়াত হয়, আর ওহাবী ইহুদি সরকারের সব হারাম জায়েয ?
কানা বাজ শয়তানীর পরম উদাহরন সৃষ্টি করে একের পর এক ইসলামের হালাল বিষয়কে হারাম ফতোয়া সেয়।
এই কানা শয়তান ঈদে মিলাদুননবিকে বিদয়াত বলে কিন্তু এই কানা শয়তান যখন সারা বিশ্বে কাফিরেরা মুসলিম নির্যাতন করছে তাদের বিপক্ষে কিছু বলেনা। উলটা এই কানা শয়তান কাফিরদের বিরুদ্ধে জিহাদকে হারাম ফতোয়া দেয়। 

http://goo.gl/RLaEOL
বিস্তারিত

নবিজির বিছাল এর সময় হযরত আবদুল্লা ইবনে আব্বাস এর বয়স কত ছিল ?

নবিজির বিছাল এর সময় হযরত আবদুল্লা ইবনে আব্বাস এর বয়স কত ছিল ?
ভাত রান্না হয়েছে কিনা এটা বুঝতে পাতিলের সবগুলো ভাত টিপে দেখতে হয় না। দুই একটা ভাত টিপলেই পুরা পাতিলের খবর জানা যায়। ইসলাম ধ্বংস করতে ইহুদী-নাসারাদের বিভ্রান্তি বাংলাদেশে প্রচারকারী আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীরে পতিলের খবর জানতেও তার সবকিছু গবেষনা করার দরকার নাই। ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বিরোধীতা করতে গিয়ে সে যে নিকৃষ্ট মিথ্যাচারের আশ্রয় গ্রহন করেছে তা দেখে ইবলিসও লজ্জা পাবে। 
এই ইহুদী-নাসারাদের এজেন্ট আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর তার বইতে লিখেছে - // ‘‘ইবন আববাস বলেন, একদিন তিনি নিজ বাড়িতে রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর জন্মের ঘটনাবলি বর্ণনা করছিলেন। তখন রাসূলুল্লাহ ﷺ আগমন করেন এবং বলেন: তোমাদের জন্য আমার শাফাআত পাওনা হলো।’’ (জালিয়াত লক্ষ্য করে নি যে, ইবন আববাসের বয়স ৮ বৎসর পূর্ণ হওয়ার আগেই রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর ইন্তেকাল হয়। তিনি কি ৫/৬ বৎসর বয়সে ছেলেমেয়েদের হাদীস শুনাচ্ছিলেন!)/// 
তথ্যসূত্র- http://www.hadithbd.com/showqa.php?b=37&s=393
বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয হওয়ার প্রমাণ

ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয হওয়ার প্রমাণ
ঊছুলে ফিক্বাহর সমস্ত কিতাবেই উল্লেখ আছে যে, الامر للوجوب
অর্থাৎ আদেশসূচক বাক্য দ্বারা সাধারণত ফরয-ওয়াজিব সাব্যস্ত হয়ে থাকে। যেমন কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, اقيموا الصلوة অর্থাৎ “তোমরা নামায আদায় করো।” কুরআন শরীফ-এর এ নির্দেশসূচক বাক্য দ্বারাই নামায ফরয সাব্যস্ত হয়েছে। অনুরূপ হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, واعفوا للحى অর্থাৎ “তোমরা (পুরুষরা) দাড়ি লম্বা করো।” হাদীছ শরীফ-এর এ নির্দেশসূচক বাক্য দ্বারাই কমপক্ষে এক মুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব সাব্যস্ত হয়েছে। ঠিক একইভাবে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা অর্থাৎ ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ সোমবার শরীফ-এ  হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ উপলক্ষে ঈদ করা তথা খুশি প্রকাশ করা বান্দা-বান্দী ও উম্মতের জন্য ফরয-ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত। কেননা এ ব্যাপারে কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা ইউনূস-এর ৫৮ নম্বর আয়াত শরীফ-এ বান্দা-বান্দী ও উম্মতদেরকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে লাভ করার কারণে ঈদ বা খুশি প্রকাশ করতে সরাসরি নির্দেশ প্রদান করেন।
বিস্তারিত

ইন্তেকালের দিন খুশি প্রকাশ করা যাবে কি না !

ইন্তেকালের দিন খুশি প্রকাশ করা যাবে কি না !
যারা বলে নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছাল শরীফের দিন খুশী প্রকাশ করা যাবে না, তাদের বক্তব্যের দাঁতভাঙ্গা জবাবঃ
এক শ্রেনীর লোক পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অস্বীকার করে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিতে একটা প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে থাকে । তারা বলে থাকে, “” নবীজীর ইন্তিকালের দিবস হচ্ছে দুঃখের দিন, আর দুঃখের দিনে খুশি প্রকাশ করাটা অন্যায় !”” নাউযুবিল্লাহ !!আসুন আমরা উক্ত বক্তব্যের দাঁতভাঙ্গা জবাবটা লক্ষ্য করি —
উক্ত বাতিল ফির্কাদের বক্তব্যটা সম্পূর্ণ মিথ্যে এবং কুরআন শরীফ হাদীস শরীফের খেলাপ হওয়ায় সেটা কুফরী মূলক হয়েছে। কেননা নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিলাদত শরীফ, বিছাল শরীফ ( ইন্তেকাল) , পুনরুত্থান প্রত্যকটি রহমত, বরকত, ঈদ বা খুশি প্রকাশের কারন! সুবহানাল্লাহ্ !! যেমন, আল্লাহ পাক হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনার ব্যাপারে ইরশাদ করেন ,
وسلم عليه يوم ولد و يوم يموت ويوم يبعث حيا
বিস্তারিত

নবীজির প্রতি ঈদে মীলাদুন্নবী পালন করার বিরোধীরা মুসলমান নয়

নবীজির প্রতি ঈদে মীলাদুন্নবী পালন করার বিরোধীরা মুসলমান নয়
মুসলমানদের ইসলাম বিরোধী চেতনা আর রসূল বিদ্বেষী মনোভাব দেখলে আফসোস হয়। তারা তাদের নিজস্ব চিন্তা-ধারণাকে এতোটাই প্রাধান্য দেয় যে সরাসরি কোরআন-হাদিস পর্যন্ত অস্বীকার করে বসে। আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং যেখানে তাঁর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি বান্দাদেরকে প্রশংসা, দরুদ, ছলাত, সালাম পেশ করতে বলেন, তাঁকে রহমত হিসেবে, হেদায়েত দানকারী হিসেবে, সুসংসবাদাতা হিসেবে পেয়ে খুশি প্রকাশ করতে বললেন সেখানে মুসলমান দাবীকরে কীভাবে মানুষ এসব হুকুম অস্বীকার করে? যারা আল্লাহর হুকুম অমান্য করে বা অস্বীকার করে তারা কি মুসলমান নাকি স্পষ্ট অস্বীকারকারী (কাফির)?
বিস্তারিত

বিদ’আত নিয়ে কিছু কথা

বিদ’আত নিয়ে কিছু কথা
আজকাল কিছু লোক সকল বিদয়াতকেই (নতুন উদ্ভাবিত পদ্ধতি) গোমরাহী বলে থাকে এবং দলীল হিসাবে তারা নিম্নোক্ত হাদীস শরীফখানা পেশ করে থাকে - “প্রত্যেক বিদয়াতই গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহ লোকই জাহান্নামে যাবে।”
কিন্তু তারা এ হাদীস বলেনা - “যে কেউ দ্বীন ইসলামে উত্তম কোন পদ্ধতি উদ্ভাবন করবে (যা শরীয়ত সম্মত), তার জন্য সে সাওয়াব পাবে এবং তারপরে যারা এ পদ্ধতির অনুসরণ করবে, তার সাওয়াবও সে পাবে |” (মুসলিম শরীফ)
যদি নতুন উদ্ভাবিত সব কিছুই বিদয়াত হত তাহলে এ হাদীসের কি ব্যাখ্যা ?
বিস্তারিত

হযরত মোল্লা আলী ক্বারী রহমাতুল্লাহি আলাইহির ঈদে মীলাদুন্নবী পালন নিয়ে কিছু কথা

হযরত মোল্লা আলী ক্বারী রহমাতুল্লাহি আলাইহির ঈদে মীলাদুন্নবী পালন নিয়ে কিছু কথা
সমগ্র বিশ্বে এক নামে স্বীকৃত একজন মুহাদ্দিস হচ্ছেন হযরত মোল্লা আলী ক্বারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি। আজ থেকে পাঁচশত বছর পূর্বে উনার জন্ম। তিনি ইলমে হাদীসের জ্ঞান অর্জন করতে মক্কা শরীফ শরীফ মদীনা শরীফ সব স্থানে ভ্রমন করেন। সকল মাদ্রাসায় পঠিত এবং সকল উছুলে হাদীস শরীফের কিতাবে উনার নাম স্ব মহিমায় উজ্জ্বল দীপ্তি ছড়াচ্ছে। তাঁর রচিত মেশকাত শরীফ এর ব্যাখ্যা গ্রন্থ “মেরক্বাত শরীফ” সারা পৃথিবীতে একটি আলোড়ন সৃষ্টি কারী কিতাব। তিনি সারাটা জীবন অসংখ্য কিতাব রচনা করে মুসলিম জাহানের জন্য এক বিশাল নিয়ামত রেখে গিয়েছেন।
বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন্নবী পালন করার কারণে ২০০ বছরের গুণাহখতা মাফ

ঈদে মীলাদুন্নবী পালন করার কারণে ২০০ বছরের গুণাহখতা মাফ
বিখ্যাত ইমাম , জামানার মুজাদ্দিদ, হাফিজে হাদীস , সকল মাদ্রাসায় পঠিত তাফসির জালালাইন শরীফের লেখক ইমাম জালালুদ্দীন সূয়ুতি রহমতুল্লাহি আলাইহি তার বিখ্যাত কিতাব খায়িছুল কুবরা ১ম খ- ২৯ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন,
واخرج حضرت ابو نعيم رحمة الله عليه فى (الـحلية) عن حضرت وهب رضى الله تعالى عنه قال: كان فى بنى اسرائيل رجل عصى الله مائتى سنة ثـم مات، فأخذوه فألقوه على مزبلة، فأوحى الله الى حضرت موسى عليه السلام ان اخرج فصل عليه، قال حضرت موسى عليه السلام يارب: بنو اسرائيل شهدوا انه عصاك مائتى سنة، فأوحى الله تعالى اليه: هكذا كان الا انه كان كلما نشر التوراة ونظر الى اسم حضرت مـحمد صلى الله عليه وسلم قبله ووضعه على عينيه وصلى عليه، فشكرت له ذلك وغفرت ذنوبه وزوجته سبعين حوراء.
অর্থ : “বনী ইসরাইলের এক ব্যক্তি যে দু’শ বছর হায়াত পেয়েছিলো। ওই ব্যক্তি তার এই দীর্ঘ হায়াতে কোন নেক কাজই করেনি। আল্লাহ পাকের নাফরমানীতে পুরো জিন্দেগী কাটিয়েছে। যখন তার ইন্তিকাল হলো, তখন তার প্রতিবেশী ও এলাকার লোকেরা ওই ব্যক্তিকে একটি আবর্জনাময় স্তূপে নিক্ষেপ করলো। তার গোসল কাফন-দাফনের ব্যবস্থা এলাকাবাসী না করে তাকে ফেলে রাখলো।
বিস্তারিত

মুসলিম জাতির করুণ অবস্থার কারণ

মুসলিম জাতির করুণ অবস্থার কারণ
ইতিহাস ঘাটলে একটা জিনিস পাওয়া যায়,
অতীতে মুসলমানরা অতি সল্প সংখ্যক সৈন্য নিয়ে অধিক সংখ্যক কাফিরের ‍বিরুদ্ধে বিজয় লাভ করেছিলেন। কিন্তু সেটা কিভাবে সম্ভব হলো ? এই প্রশ্ন সবার।
সত্যিই বলতে, মুসলমানরা হচ্ছে একটি বারুদের মত। এই বারুদ যখন জ্বলে উঠে, তখন তা পুরো দুনিয়াকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়। শর্ত হচ্ছে সেই বারুদকে জ্বলতে হবে। কিন্তু সে জ্বালাবে সেই বারুদ ?
বিস্তারিত

নবীজি নিজেই মীলাদুন্নবী পালন করেছেন

নবীজি নিজেই মীলাদুন্নবী পালন করেছেন
বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারীরা বলে বেড়ায়, নবীজীর যুগে কেউ মীলাদুন্নবী পালন করে নাই। তাই এটা বিদয়াত। কিন্তু মজার কথা কি জানেন?

স্বয়ং নবীজী নিজেই মীলাদুন্নবী নিয়মিত পালন করেছেন। এবং শুকরিয়া স্বরূপ রোজা রেখেছেন। হযরত আবু কাতাদা আনসারী রাদ্বিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত। হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে সোমবারে রোযা রাখার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলো, তখন নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন যে, এদিন আমি বিলাদত (জন্ম) শরীফ লাভ করেছি, আর এদিনই আমার উপর ওহী বা কুরআন শরীফ নাজিল হয়েছে।”
[দলীলঃ সহীহ মুসলিম,হাদীছ শরীফ নং-২৮০৭,সুনানে আবু দাউদ, হাদীছ শরীফ নং-২৪২৮,সুনানে বায়হাকী [কুবরা], হাদীছ শরীফ নং-৮২১৭,সহীহ ইবনে খুজাইমা, হাদীছ শরীফ নং-২১১৭, মুসনাদে আবি আওয়ানা, হাদীছ শরীফ নং-২৯২৬,মুসনাদে আহমাদ, হাদীছ শরীফ নং-২২৫৫০]
বিস্তারিত

ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে বীরযোদ্ধা হযরত সা্লাউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি’র জয়লাভের মূল রহস্য

ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে বীরযোদ্ধা হযরত সা্লাউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি’র জয়লাভের মূল রহস্য


ইতিহাস বলছে,
সাহাবীগণ ঈদে মীলাদুন নবী পালন করতেন (https://goo.gl/i8UX7a)
ইমাম মুজতাহিদগণ ঈদে মীলাদুন নবী পালন করতেন (https://goo.gl/iTtzaa)
এবং মুসলিম মিল্লাতে ঈদে মীলাদুন নবী পালন হয়ে আসছিলো (https://goo.gl/N6aQLJ)
কিন্তু এ অনুষ্ঠানগুলো উনারা করতেন প্রত্যেকে আলাদাভাবে, পারিবারিকভাবে কিংবা জামাতবদ্ধ হয়ে। কিন্তু খিলাফত বা সালতানাতের পক্ষ থেকে আয়োজন করা হতো না। অথচ বর্তমানে প্রায় প্রত্যেক মুসলিম দেশেই ঈদে মীলাদুন নবী সরকারিভাবে চালু আছে।
বিস্তারিত

মীলাদুন্নবী’ শব্দের বিরোধীতাকারীদের প্রতি দাঁতভাঙ্গা জবাব

মীলাদুন্নবী’ শব্দের বিরোধীতাকারীদের প্রতি দাঁতভাঙ্গা জবাব
বাতিলপন্থীরা বলে থাকে মীলাদ বা মীলাদুন্নবী শব্দের ব্যবহার নাকি কুরআন শরীফ হাদীস শরীফে কোথাও নাই। এটা নাকি মনগড়া এবং নতুন উদ্ধাবিত শব্দ। তাহলে আসুন দেখা যাক মীলাদ ও মীলাদুন্নবী শব্দ কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফে আছে কিনাঃ
মিলাদ শব্দটির মূল অক্ষর হচ্ছে و + ل + د) ولد) । আমরা দেখব কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফে মূল অক্ষরে এ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে কিনা।
কোরআন শরীফে মীলাদ শব্দের প্রমানঃ
وَالسَّلَامُ عَلَيَّ يَوْمَ وُلِدتُّ وَيَوْمَ أَمُوتُ وَيَوْمَ أُبْعَثُ حَيًّا
বিস্তারিত

নিজেরাই হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে মীলাদুন্নবীর বিরোধীতা করা নিয়ে কিছু কথা

নিজেরাই হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে মীলাদুন্নবীর বিরোধীতা করা নিয়ে কিছু কথা
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণীঃ
১. “যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাথে সামঞ্জস্য রাখল সে তাদের অন্তর্ভুক্ত”।
আবু দাউদঃ ৩৫১৪
২. “যে কোন কওমের সাথে সামঞ্জস্য রাখল, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত”।
আবু দাউদঃ ৩৫১৪, আহমদঃ ৫১০৬,
ইকতিদাউস সিরাতুল মুস্তাকিমঃ ১/২৪০,
ফাতহুল বারিঃ ১১/৪৪৩
বিস্তারিত

নবীজীর প্রতি ছলাত সালামের গুরুত্ব

নবীজীর প্রতি ছলাত সালামের গুরুত্ব
নবীজীর প্রতি সলাত সালামের যে কি গুরুত্ব আর কি মর্যাদা এটা প্রকৃত ঈমানদার ব্যাতীত কেউ বুঝবে না। আল্লাহ পাক বলেনঃ
ان الله وملاءكته يصلون على النبى يا ايها الذين امنوا صلوا عليه و سلمو ا تسليما
অর্থঃ "নিশ্চয়ই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাকুল সালাত পাঠান নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর। কাজেই হে ঈমানদাররা! তোমরাও তার ওপর যথাযোগ্য মর্যাদায় সালাত পাঠাও, আর সালাম জানাও।
(সূরা আহজাব : ৫৬)।
এ আয়াতের তাফসীরে একটা ঘটনা বর্নিত আছেঃ
বিস্তারিত

অতীতে অল্পসংখ্যক সৈন্য নিয়ে মুসলমানদের বিজয়ের কারণ

অতীতে অল্পসংখ্যক সৈন্য নিয়ে মুসলমানদের বিজয়ের কারণ
ইতিহাস ঘাটলে একটা জিনিস পাওয়া যায়,
অতীতে মুসলমানরা অতি সল্প সংখ্যক সৈন্য নিয়ে অধিক সংখ্যক কাফিরের ‍বিরুদ্ধে বিজয় লাভ করেছিলেন। কিন্তু সেটা কিভাবে সম্ভব হলো ? এই প্রশ্ন সবার।
সত্যিই বলতে, মুসলমানরা হচ্ছে একটি বারুদের মত। এই বারুদ যখন জ্বলে উঠে, তখন তা পুরো দুনিয়াকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়। শর্ত হচ্ছে সেই বারুদকে জ্বলতে হবে। কিন্তু সে জ্বালাবে সেই বারুদ ?
বিস্তারিত

চোক্কা মৌলভীদের নিত্য নতুন ফতওয়াবাজি

চোক্কা মৌলভীদের নিত্য নতুন ফতওয়াবাজি
চোক্কা মৌলভীদের নিত্য নতুন ফতওয়াবাজির ফল : ইসলাম একটি কাটকোট্টার ধর্ম !
বর্তমান প্রজন্মের কাছে ইসলাম ও বিনোদন এ দুটো শব্দ সম্পূর্ণ বিপরীতার্থক শব্দ। এমন একটি ধারণার উদ্ভভ হয়েছে যে-
যে সঠিকভাবে ইসলাম পালন করে, তার পক্ষে বিনোদন লাভ করা সম্ভব নয়। যদি সে ইসলাম থেকে বেরিয়ে আসতে পারে তবেই কেবল বিনোদন লাভ করা সম্ভব। নাউযুবিল্লাহ।
সত্যিই বলতে, বর্তমানে বিনোদনের যতগুলো মাধ্যম চালু আছে তার প্রত্যেকটি হারাম। আপনি একটি সাধারণ অনুষ্ঠানে গেলে দেখবেন- বিনোদনের যতগুলো আইটেম আছে সবগুলোই শরীয়ত বিরুদ্ধ কাজ দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে । যেমন ধরুন-
বিস্তারিত

একজন মুসলমান কিভাবে ঈদে মীলাদুন নবী পালন করবেন ?

একজন মুসলমান কিভাবে ঈদে মীলাদুন নবী পালন করবেন ?
অনেকেই বলে থাকেন, জন্মদিন পালন করা নাকি হারাম, তাই ঈদে মীলাদুন নবী পালন করা হারাম। এ কথাটা সম্পূর্ণ ভুল। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সন্তানের জন্মদিন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কিংবা জাতীয় দিবস (যেমন: ১৬ই ডিসেম্বর) পালন করে থাকি সেগুলোও কিন্তু জন্মদিনেরই অন্তর্ভূক্ত। তবে সেগুলোও কিন্তু হারাম হয়ে যায়। আসলে জন্মদিন পালন করা হারাম নয় বরং কাফিরদের অনুসরণে হারাম কাজের মাধ্যমে জন্মদিন পালন করা হারাম।

বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন্নবী পালনে জালালুদ্দীন সুয়ূতীর কিতাবের রেফারেন্স

ঈদে মীলাদুন্নবী পালনে জালালুদ্দীন সুয়ূতীর কিতাবের রেফারেন্স
৯ম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ ইমাম জালালুদ্দিন আস সৈয়ুতী রহমতুল্লাহি আলাইহি এর আল-হাওয়ী লিল্ ফাতাওয়া কিতাবে মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আালাইহি ওয়া সাল্লাম দলীলঃ
أن أصل عمل المولد الذي هو اجتماع الناس وقراءة ما تيسر من القرآن ورواية الأخبار الواردة في مبدأ أمر النبي صلى الله عليه وسلم وما وقع في مولده من الآيات ثم يمد لهم سماط يأكلونه وينصرفون من غير زيادة على ذلك هو من البدع الحسنة التي يثاب عليها صاحبها لما فيه من تعظيم قدر النبي صلى الله عليه وسلم وإظهار الفرح والاستبشار بمولده الشريف
বিস্তারিত

কওমিদের জন্মদিন পালন

কওমিদের জন্মদিন পালন
বর্তমানে যারা মীলাদুন্নবীর বিরোধীতা করেন তাদের ওস্তাদ কিন্তু সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন তার মাদ্রাসায় গরু জবাই করে ভুরিভোজন করে পালন করেছিলো। যেটা ওই সময় সংবাদপত্রে এসেছিলোঃ
প্রধানমন্ত্রীরা নেতৃত্বে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি দিন দিন উজ্জ্বল হচ্ছে ।
_মুফতী ফজলুল হক আমীনি।

স্টাফ রিপোর্টার : প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ইসলামী ঐক্যজোটোর চেয়ারম্যান মুফতী ফজলুল হক আমীনি এমপি তার সাথে সাক্ষাত করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে ।
বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন্নবী বিরোধিদের প্রতি কিছু প্রশ্ন

ঈদে মীলাদুন্নবী বিরোধিদের প্রতি কিছু প্রশ্ন
ঈদে মীলাদুন্নবী বিরোধিরা এই প্রশ্নের উত্তর দাওঃ
অনুগ্রহ করে নিম্নে উল্লেখিত নামগুলো একটু পড়ুন- এবং দুইটি প্রশ্নের উত্তর দিন।
(১) হাফিজে হাদীস ইমাম জালালুদ্দীন সূয়ুতি রহমাতুল্লাহি আলাইহি।
(২) হাফিজে হাদীস ইবনে হাজার আসক্বালানী রহমাতুল্লাহি আলাইহি।
(৩) ইমামুল আইম্মাহ হযরত তকিউদ্দিন সুবুকী রহমাতুল্লাহি আলাইহি।
বিস্তারিত

নবীজির ইন্তেকালের দিন ঈদ হয় কেমনে --------------

নবীজির ইন্তেকালের দিন ঈদ হয় কেমনে --------------

১."তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে উত্তম দিন হচ্ছে, জুমুয়ার দিন। এদিনে আদম আলাইহিস সালাম পয়দা হয়েছেন এবং এদিনেই তিনি বিছাল বা ইন্তেকাল লাভ করেন!
[সহীহ নাসায়ী শরীফ -জুমুয়ার অধ্যায়]
২.:এ জুমুয়ার দিন হচ্ছে এমন একটি দিন, যেদিনকে আল্লাহ পাক ঈদের দিন সাব্যস্ত করেছেন!"
[সুনানে ইবনে মাজাহ শরীফ; মুসনাদে আহমদ শরীফ; মিশকাত শরীফ - জুমুয়ার অধ্যায়]
দেখা যাচ্ছে এ দিন আদম আলাইহিস সালাম এর বিছাল হবার পরেও ঈদের দিন বলা হয়েছে।
তাহলে নবিজির বিছাল এর দিন বললে যারা বলে থাকে বিছাল এর দিন দুঃখ প্রকাশ করার কথা , ঈদ হয় কেমনে ?
তারা এখন কি জবাব দিতে পারবে " জুমুয়ার দিন আদম আলাইহিস সালাম এর বিছাল হবার পরেও ঈদ হয় কেমনে ? "
বিস্তারিত

জুমুআর দিনের ফযিলত

জুমুআর দিনের ফযিলত
আজ পবিত্র জুমুয়ার দিন, সকল মুসলমানদের ঈদের দিন। এই দিনের মর্যাদা ঈদুল ফিতর ঈদুল আযহার চাইতেও বেশি। হদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে- “হযরত আবূ লুবাবা ইবনে আব্দুল মুনযির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, জুমুয়ার দিন সকল দিনের সর্দার এবং সকল দিন অপেক্ষা আল্লাহ পাক উনার নিকট অধিক শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত । এটি ঈদুল আদ্বহার দিন ও ঈদুল ফিতরের দিন অপেক্ষাও আল্লাহ পাক-উনার নিকট অধিক শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত । এ দিনটিতে পাঁচটি (গুরুত্বপূর্ণ) বিষয় রয়েছে-

- এ দিনে মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টি করেছেন ।
বিস্তারিত

আল্লাহ পাক যে আমল করেন

আল্লাহ পাক যে আমল করেন
আমার জানি, মানুষ ও জীন জাতি বিভিন্ন আমল করে থাকে এবং সেই আমল পালনের মূল লক্ষ্য সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন। কিন্তু কেউ কি বলতে পারেন, স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা নিজে কোন আমল করেন কি না ? তিনি তো নামাজ পড়েন না, রোজা করেন না, হজ্জ করেন না, জাকাত দেন না, তাহলে তিনি কোন আমল করেন ? বলতে পারবেন কেউ ?
এর উত্তর কিন্তু পবিত্র কুরআন পাকের সূরা আহযাবের ৫৬ নং আয়াতে বলা হয়েছে-
“নিশ্চয় মহান আল্লাহ তায়ালা এবং ফেরেশতাগণ নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি দুরুদ পাঠ করেন। হে ঈমানদারগণ! তোমরাও উনার প্রতি দুরুদ পাঠ করো এবং সালাম দেয়ার মতো সালাম দাও (আদবের সাথে)।” (সূরা আহযাব : আয়াত শরীফ ৫৬)
অর্থাৎ নবীজির প্রতি দুরুদ পাঠ করাই মহান আল্লাহ তায়ালার নিজস্ব আমল (সুবহানাল্লাহ)। এবং ফিরিশতাগনেরও আমল। একই সাথে ঈমানদারদের আদেশ দেওয়া হচ্ছে, যেন তারাও নবীজির প্রতি দুরুদ ও সালাম পেশ করতে এবং তা করতে হবে অত্যান্ত আদবের সাথে। আজকাল অনেকে পবিত্র মিলাদ শরীফকে বিদআত বলে, কিয়াম করাকে খারাপ বলে। নাউযুবিল্লাহ। অথচ সূরা আহযাবের ৫৬ নং আয়াত-ই হচ্ছে মিলাদ ও ক্বিয়ামের সুস্পষ্ট দলিল। সুবহানাল্লাহ।
বিস্তারিত

২ই রবিউল আউওয়াল শরীফে খুশি প্রকাশ করার দলিল

২ই রবিউল আউওয়াল শরীফে খুশি প্রকাশ করার দলিল
অনেককে দেখেছি ১২ রবিউল আ্‌উয়াল শরীফ উপলক্ষে খুশি করতে হবে, কি না হবে এটা নিয়ে ডিবেট করে। বলে এর কোন দলিল নাই। অথচ পবিত্র কু্রআন পাকেই এ ব্যাপারে স্পষ্ট দলিল আছে, এর ব্যাখ্যার জন্য হাদীস শরীফে যাওয়ার দরকার নাই।
আসুন সূরা ইউনুস এর ৫৭ ও ৫৮ নং আয়াত দুটি দেখি
يَا أَيُّهَا النَّاسُ قَدْ جَاءَتْكُم مَّوْعِظَةٌ مِّن رَّبِّكُمْ وَشِفَاءٌ لِّمَا فِي الصُّدُورِ وَهُدًى وَرَحْمَةٌ لِّلْمُؤْمِنِينَ

قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِّمَّا يَجْمَعُونَ
অর্থ: “হে মানবজাতি! অবশ্যই মহান আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট এসেছেন নসিহতকারী, অন্তরের পরিশুদ্ধতাদানকারী, হিদায়েত দানকারী ও ঈমানদারদের জন্য রহমত দানকারী।
বিস্তারিত

সউদি ওহাবী সরকার কতৃক জাপান সম্রাটের ৮১ তম জন্মদিন কেক কেটে পালন

সউদি ওহাবী সরকার কতৃক জাপান সম্রাটের ৮১ তম জন্মদিন কেক কেটে পালন
জাপান সম্রাটের ৮১ তম জন্মদিন কেক কেটে পালন করছে সউদি ওহাবী সরকার ।
ঈদে মিলাদুন্নবী বিদয়াত হলে , জাপান সম্রাটের জন্মদিন পালন কোন আদাত ?
এই সকল নবিবিদ্বেষী , মুনাফিকদের কথা ঘৃনাভরে প্রত্যাখ্যান করুন ।
http://www.ksa.emb-japan.go.jp/highlight/index2014.htm
বিস্তারিত

মীলাদুন্নবীর মাহফিল আয়োজনকারী বাদশা মুজাফফরউদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীনের কিছু কথা

মীলাদুন্নবীর মাহফিল আয়োজনকারী বাদশা মুজাফফরউদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীনের কিছু কথা
হাটহাজারীর দেওবন্দী জুনায়েদ বাবু নগরী পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরোধিতা করতে গিয়ে তাদের পত্রিকার আর্টিকেলে লাইনে লাইনে মিথ্যাচার করেছে।
সে তৎকালীন বিখ্যাত বাদশা হযরত মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার নামে একের পর এক মিথ্য অপবাদ দিয়ে গিয়েছে। সে তার আর্টিকেলে লিখেছে–
//“সে ছিল এক অপব্যয়ী বাদশা। সে নিজস্ব ইজতিহাদ ও অভিরুচি মতে আমল করার জন্য সমকালীন আলেমদের আদেশ দিত এবং অন্য ইমামের অনুসরণ না করার জন্য উৎসাহ যোগাত। ফলে (স্বার্থপর) আলেমদের একটি দলকে সে বাগিয়ে নিয়েছিল। সে প্রতি রবীউল আউয়াল মাসে মীলাদ অনুষ্ঠানের আয়োজন করত। সেই প্রথম বাদশা যে এই নবতর প্রথার
বিস্তারিত

ঈদে মিলাদে হাবীবি পালনের ইতিহাস

ঈদে মিলাদে হাবীবি পালনের ইতিহাস


The famous 8th-century historian Ibn Battuta relates in his Rihla, Vol. 1, p. 309 and 347, that on every Friday, after the salat, and on the birthday of the Prophet, the door of Ka`ba is opened by the head of the Banu Shayba, the doorkeepers of the Ka`ba, and that on the Mawlid, the Shafi`i qadi (head judge) of Mecca, Najmuddin Muhammad Ibn al-Imam Muhyiddin al-Tabari, distributes food to the shurafa' (descendants of the Prophet and to all the other people of Mecca.
১. হযরত আল্লামা মোল্লা আলী কারী রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ননা করেন -
“ মদিনাবাসী ঈদে মিলাদুন্নবীতে খুবই আগ্রহ ,উৎসাহ ও আনন্দের সহিত এ দিবস উদযাপন করতেন “। 
 মাওরিদ আর রাওয়ী ফি মাওলিদ আন নাবী – পৃ-২৯ 

২. হযরত ইবনে যাওজী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন – 
"হারামাইন শরীফাইন এর  (মক্কা ও মদিনা) , মিসর , ইয়েমেন ও সিরিয়ার এবং আরব এর পূর্ব ও পশ্চিম জনপদের অধিবাসীরা,  নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্ম উদযাপন করতেন।  তাঁরা রবিউল আওয়াল এর চাঁদ দেখা আনন্দিত হতেন , গোসল করতেন এবং তাঁরা সুন্দর পোষাক পরিধান করতেন , সুগন্ধী মাখতেন দান করতেন এবং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বিভিন্ন বিষয় শুনে জাহির করতেন। ঈদে মিলাদুন্নবি পালন করে  করে যে নিরাপত্তা ও স্বস্থি , জীবিকার মানোন্নয়ন , শিশু ও সম্পদ বৃদ্ধি এবং শহরের শান্তি ও তাদের  সাফল্য লাভ হয়েছে তা প্রকাশ করতেন। 
বিস্তারিত

হযরত জালালুদ্দীন সূয়ুতী রহমতুল্লাহি আলাইহির কিতাবে মীলাদুন্নবী পালনের দলীল

হযরত জালালুদ্দীন সূয়ুতী রহমতুল্লাহি আলাইহির কিতাবে মীলাদুন্নবী পালনের দলীল
হাফিজে হাদীস, মুজাদ্দিদে যামান ইমাম জালালুদ্দীন সূয়ুতী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কিতাবে মীলাদুন্নবী পালনের দলীল স্বরূপ বলেনঃ

’আমি মওলিদের বৈধতার দলিল সুন্নাহ’র আরেকটি উৎস থেকে পেয়েছি । এই হাদীস ইমাম বায়হাকী রহমতুল্লাহি আলাইহি হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন: ‘হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবুয়্যত প্রকাশের পর নিজের নামে আকিকাহ করেন; অথচ তাঁর দাদা আবদুল মোত্তালিব আলাইহিস সালাম তাঁরই বেলাদত শরীফের সপ্তম দিবসে তাঁর নামে আকিকাহ করেছিলেন, আর আকিকাহ দু’বার করা যায় না। অতএব, রাসূল পাক
বিস্তারিত

ঈদে মিলাদে হাবীবিতে কি কি করা হয় ?

ঈদে মিলাদে হাবীবিতে কি কি করা হয় ?
আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি এক জাররা পরিমাণ নেক কাজ করবে তার বিনিময় (ছওয়াব) সে পাবে। আর যে ব্যক্তি এক জাররা পরিমাণ পাপ বা গুনাহ করবে তার বদলা (শাস্তি) সে ভোগ করবে।’
হযরত আবু যর গিফারী রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত:রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আসসালাম বলেছেন; মহান আল্লাহ বলেন “যে একটি নেককাজ করবে সে এর দশগুন সওয়াব পাবে বা আমি তাকে আরো অধিক পরিমাণ প্রদাণ করবো।আর যে একটি গুনাহ করবে সে কেবল একটি গুনাহের-ই শাস্তি পাবে বা আমি তাকে ক্ষমা করে দেব।শোন হে মানবসকল,যে আমার দিকে এক বিঘত এগিয়ে আসবে আমি তার দিকে একহাত নিকটবর্তী হবো।যে ব্যক্তি আমার দিকে এক হাত নিকটবর্তী হবে আমি তার দিকে দুইহাত নিকটবর্তী হবো…যে ব্যক্তি পায়ে হেঁটে আমার দিকে অগ্রসর হবে আমি তার দিকে দৌড়ে যাবো। যে ব্যক্তি পৃথিবী সমান গুনাহ করবে তার জন্য আমি অনুরূপ ক্ষমা সহ অপেক্ষা করবো (শর্ত থাকে যে সে আমার সাথে কাউকে শরীক করবে না)।” [বুখারী ও মুসলিম]।
বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন্নবী কারা কারা পালন করেছেন তা জানুন....

ঈদে মীলাদুন্নবী কারা কারা পালন করেছেন তা জানুন....
ঈদে মিলাদুন্নবী -
১. আল্লাহ পাক কি বলেছেন ?- http://goo.gl/Y4IkyX
২. নবিজি কি পালন করেছেন ? - http://goo.gl/2d0R5L
৩. নবি-রাসুলগন কি পালন করেছেন ? - http://goo.gl/lKLXHb
৪. খোলাফায়ে রাশেদীন কি পালন করেছেন?- http://goo.gl/fOadcp
৫. ছাহাবাগন কি পালন করেছেন ? - http://goo.gl/0RSrln
৬. তাবেয়ী-তাবেতাবেঈন কি পালন করেছেন ? - http://goo.gl/VEUJc9
৭. ইমাম-মুজতাহিদগন কি পালন করেছেন ? - http://goo.gl/ZPBE02
৮. মক্কা-মদীনা শরীফে কি পালন হয়? - http://goo.gl/oRVXm9
৯. দেওবন্দী - কওমীদের গুরুরা কি বলেছে?- http://goo.gl/4VBr6t
তাহলে যারা তোতা পাখির মত মুখস্থ কথা বলে " ইহা বিদয়াত" তারা কি কোরান - হাদীস -ইজমা ক্বিয়াসকে অস্বীকারকারী নয় ?
এমন ব্যক্তি মুসলমান থাকবে কি ?
বিস্তারিত

যে ঈদ পালনে কাফিরের কুফরি মিটে যায়

যে ঈদ পালনে কাফিরের কুফরি মিটে যায়
আমরা সবাই কাট্টা কাফির চির জাহান্নামী আবু লাহাব এর নাম সবাই জানি । দীর্ঘ এক যুগ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেওয়ার কোশেশ করেছিল । যার সম্পর্কে স্বয়ং আল্লাহ পাক সুরা লাহাব শরীফ নাযিল করেছিলেন । অথচ সেই আবু লাহাব জাহান্নামে থেকেও প্রতি সোমবার শরিফে বিশেষ ব্যবস্থায় আযাব লাঘব হয় ।কিভাবে সম্ভব হল ?
যেটা হাদিস শরিফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে -"হযরত ইমাম সুহাইলি রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উল্লেখ করেন যে , হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন , আবু লাহাবের মৃত্যুর এক বছর পর স্বপ্নে দেখি যে সে অত্যন্ত দুরবস্থায় রয়েছে। তিনি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন তোমার সাথে কিরুপ ব্যবহার করা হয়েছে ?
বিস্তারিত

নবীজির জিন্মদিনকে বিকৃতকারী মিশরীয় জ্যোতির্বিদ মাহমুদ পাশার হাকীকত ফাঁস করা কিছু কথা

নবীজির জিন্মদিনকে বিকৃতকারী মিশরীয় জ্যোতির্বিদ মাহমুদ পাশার হাকীকত ফাঁস করা কিছু কথা
নবীজির বিলাদত দিবস (জন্মদিবস) কে বিকৃতকারী মিশরীয় জ্যোতির্বিদ মাহমুদ পাশা আসলে কেমন ছিলো ?
সহিহ হাদীসের বর্ণিত আছে নবীজির বিলাদত দিবস হচ্ছে ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ (সূত্র:https://goo.gl/MWAefG)। কিন্তু এরপরও কিছু লোক মিশরীয় জ্যোতির্বিদ মাহমুদ পাশা’র রেফারেন্স দিয়ে দাবি করে নবীজির বিলাদত নাকি ৯ই রবিউল আউয়াল। এক্ষেত্রে বেশি ভূমিকা রেখেছে দুটি বই-
১) ব্রিটিশদের থেকে ডিলিট উপাধি প্রাপ্ত সুলাইমান নদভীর লেখা ‘সীরাতুন্নবী’ নামক গ্রন্থ।
বিস্তারিত

নবীজিকে পেয়েও মুসলমানদের আজকে এ কি অবস্থা ?

নবীজিকে পেয়েও মুসলমানদের আজকে এ কি অবস্থা ?
মুসলমানরা আজ ঈমানহারা হয়ে গেছে।
আমি সত্যিই বলছি। যদি আজ তাদের ঈমান থাকতো তবে সে ধনসম্পদ-সন্তানসন্তুতি পেয়ে যতটুকু খুশি হয়। যেমন-
সে চাকরী পেলে খুশি হয়, মানুষকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে সন্তান পেলে খুশি হয়, সবাইকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে ভালো রেজাল্ট করলে খূশি হয়, সবাইকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে প্রমোশন হলে খুশি হয়, সবাইকে মিষ্টি খাওয়ায়।
সে যেই দিন বিয়ে করে সেই দিন খুশি হয়, সবাই মেহমানদারি করায়।
সে কোন ধন সম্পদ লাভ করলে খুশি হয়, সবাইকে মেহমানদারি করায়।
বিস্তারিত

মুসলমানদের পিছিয়ে পরা

মুসলমানদের পিছিয়ে পরা
ভুল ব্যাখ্যা করে মুসলিম জাতিকে আজ পিছিয়ে রাখলো কে ?
ইউরোপ-আমেরিকায় গেলে একটা জিনিস টের পাবেন। খ্রিস্টানরা তাদের নবী হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকেে কতটা ভালোবাসে। ২৫শে ডিসেম্বরকে তারা জাকজমকভাবে পালন করে ক্রিসমাস হিসেবে। এই একটি দিনকে পূজি করে তারা সারা বছর যা ইনকাম করে তার সবটাই খরচ করে ফেলে। সব পন্যে ছাড় দেয়, মানুষ খাওয়ায়, সবাইকে গিফট দেয় । পুরো ডিসেম্বর মাস জুড়ে চলে তাদের উৎসব উৎসব অনুষ্ঠান । সবকিছুতে থাকে তাদের নবীর প্রচার প্রসার। বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সবকিছু সাজায়। এমন কোন যায়গা থাকে না, যেখানে ক্রিসমাসের প্রচার প্রসার থাকে নেই। তাদের প্রচার প্রসার মাত্রা এতটাই বৃদ্ধি পায় যে অন্য ধর্মাবলম্বীর মানুষ তাদের উৎসব দেখে আকৃষ্ট হয়। ঐ দিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানায়, অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে ।
বিস্তারিত

দুই ঈদ ব্যতিত আরও কিছু ঈদ

দুই ঈদ ব্যতিত আরও কিছু ঈদ
ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অস্বীকার করতে গিয়ে কিছু সম্প্রদায় বলে থাকে ‘ দুই ঈদ ব্যতীত আর কোন ঈদ নাই ‘ ! নাউযুবিল্লাহ !! যারা বলে দুই ঈদ ব্যতীত আর কোন ঈদ নাই, তারা কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফ অস্বীকারকারী ! আর কুরআন শরীফ এবং হাদীস শরীফ অস্বীকারকারীরা কাফির |আসুন আমরা দেখি শরীয়তে কতগুলা ঈদ রয়েছে —
বিস্তারিত

নবীজি যে দিনে জন্ম লাভ করেন,সেদিন চাঁদের অবস্থান

নবীজি যে দিনে জন্ম লাভ করেন,সেদিন চাঁদের অবস্থান
নবীজি যে দিন বিলাদত (জন্ম) গ্রহণ করেন সেই দিন চাদ কেমন ছিলো ??
আসুন, ইতিহাস ও বিজ্ঞান মিলিয়ে নেই........
সেই পবিত্র রাতটি প্রসঙ্গে স্বয়ং নবীজির সম্মানিতা আম্মাজান হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম বলেন, ‘এটা ছিলো চন্দ্রের আলোয় আলোকিত রাত। চারপাশে কোন প্রকার অন্ধকার ছিলো না। সে সময় হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম উনার সন্তানাদিদের নিয়ে হারাম শরীফ-এর দিকে যান বাইতুল্লাহ শরীফ-এর ভাঙা দেয়াল মেরামত করার জন্য। (সূত্র: প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ও ঐতিহাসিক আল্লামা হায়তামী রাহমাতুল্লাহি আলায়হি কর্তৃক রচিত 'আননি 'মাতুল কুবরা আলাল আলম)
বিস্তারিত

মা আমিনা আলাইহাস সালাম রচিত না’ত শরীফে ঈদে মীলাদুন্নবীর দলিল

মা আমিনা আলাইহাস সালাম রচিত না’ত শরীফে ঈদে মীলাদুন্নবীর দলিল
মা আমিনা আলাইহাস সালাম রচিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ না’ত শরীফ দ্বারাই ঈদে মীলাদুন্নবীর স্পষ্ট দলীল পাওয়া যায়ঃ
নাবিইয়ুর রহমাহ, হাবীবুল্লাহ নবী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শান মুবারক-এ উনার আম্মা সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত মা আমিনা আলাইহাস সালাম রচিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ না’ত শরীফ দ্বারাই ঈদে মীলাদুন্নবীর স্পষ্ট দলীল পাওয়া যায়। সেই মহান নাত শলীফের অনুবাদ ও শাব্দিক অর্থ দেয়া হলোঃ
وَاِنَّكَ لَعَلٰى خُلُقٍ عَظِيْمٍ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই আপনি সর্বোত্তম চরিত্র উনার অধিকারী।” (পবিত্র সূরা ক্বলম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
বিস্তারিত

তোমরা যারা বল ঈদে মিলাদুন্নবি এই সেই দিনের ইতিহাস ----------

তোমরা যারা বল ঈদে মিলাদুন্নবি এই সেই দিনের ইতিহাস ----------
১. হযরত আল্লামা মোল্লা আলী কারী রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ননা করেন -
“ মদিনাবাসী ঈদে মিলাদুন্নবীতে খুবই আগ্রহ ,উৎসাহ ও আনন্দের সহিত এ দিবস উদযাপন করতেন “।
মাওরিদ আর রাওয়ী ফি মাওলিদ আন নাবী – পৃ-২৯
২. হযরত ইবনে যাওজী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন –
"হারামাইন শরীফাইন এর (মক্কা ও মদিনা) , মিসর , ইয়েমেন ও সিরিয়ার এবং আরব এর পূর্ব ও পশ্চিম জনপদের অধিবাসীরা, নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্ম উদযাপন করতেন। তাঁরা রবিউল আওয়াল এর চাঁদ দেখা আনন্দিত হতেন , গোসল করতেন এবং তাঁরা সুন্দর পোষাক পরিধান করতেন , সুগন্ধী মাখতেন দান করতেন এবং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বিভিন্ন বিষয় শুনে জাহির করতেন। ঈদে মিলাদুন্নবি পালন করে করে যে নিরাপত্তা ও স্বস্থি , জীবিকার মানোন্নয়ন , শিশু ও সম্পদ বৃদ্ধি এবং শহরের শান্তি ও তাদের সাফল্য লাভ হয়েছে তা প্রকাশ করতেন।
বিস্তারিত

জগৎ বিখ্যাত যেসব ইমাম মুস্তাহিদ পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন

জগৎ বিখ্যাত যেসব ইমাম মুস্তাহিদ পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন
জগৎ বিখ্যাত ইমাম মুস্তাহিদ উনাদের তালিকা যারা পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন এবং কিতাব লিখেছেনঃ
আমরা ইতিপূর্বে কুরআন শরীফ, হাদীস শরীফ এর অকাট্য দলীল আদীল্লার মাধ্যমে সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ, পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করার হুকুম,ফযীলত, গুরুত্ব প্রমান করেছি !
আজকে আমরা দেখবো জগৎ বিখ্যাত ইমাম, মুস্তাহিদ, মুফাসসির, মুহাদ্দিস , ফকীহ, ইমামদের তালিকা যাঁরা পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করার ব্যাপারে ফতোয়া দিয়েছেন, নিজেরা পালন করেছেন এবং সবাইকে করতে বলেছেন !!
বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন্নবীর বিরোধীতাকারীরা নিজেরাই বিদআতী

ঈদে মীলাদুন্নবীর বিরোধীতাকারীরা নিজেরাই বিদআতী
ঈদে মীলাদুন নবীর বিরোধীতাকারীদের আবির্ভাব মাত্র ২০-৩০ বছর আগে, তারা নিজেরাই বেদআত
ঈদে মীলাদুন নবী পালন সেই শুরু থেকেই চলে আসছিলো।
১) নবীজি নিজেই ঈদে মীলাদুন নবী পালন করেছেন এবং হাদীস শরীফে ঈদে মীলাদুন নবী পালনের ফজিলত বর্ণিত হয়েছে ।
(সূত্র:https://goo.gl/CXaSWD, https://goo.gl/P2983Q)
২) সাহাবীগণ ঈদে মীলাদুন নবী পালনের ফজিলত বর্ণনা করেছেন।
(সূত্র: https://goo.gl/6cQxa8, https://goo.gl/Jqug0v)
৩) ইমাম মুজহাহিদ ও অাউলিয়াকিরামগণ ঈদে মীলাদুন নবী পালন করেছেন।
(https://goo.gl/hKGLZL, https://goo.gl/3BQRgu, https://goo.gl/HrSevG)
৪) মক্বা-শরীফ মদিনা শরীফসহ সর্বত্র ঈদে মীলাদুন নবী পালিত হয়ছে এবং হচ্ছে।
সূত্র: https://goo.gl/8VvB9n)
বিস্তারিত

ঈদে মীলাদুন্নবীর ইতিহাস

ঈদে মীলাদুন্নবীর ইতিহাস

১. হযরত আল্লামা মোল্লা আলী কারী রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ননা করেন -
“ মদিনাবাসী ঈদে মিলাদুন্নবীতে খুবই আগ্রহ ,উৎসাহ ও আনন্দের সহিত এ দিবস উদযাপন করতেন “।
মাওরিদ আর রাওয়ী ফি মাওলিদ আন নাবী – পৃ-২৯
২. হযরত ইবনে যাওজী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন –
"হারামাইন শরীফাইন এর (মক্কা ও মদিনা) , মিসর , ইয়েমেন ও সিরিয়ার এবং আরব এর পূর্ব ও পশ্চিম জনপদের অধিবাসীরা, নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্ম উদযাপন করতেন। তাঁরা রবিউল আওয়াল এর চাঁদ দেখা আনন্দিত হতেন , গোসল করতেন এবং তাঁরা সুন্দর পোষাক পরিধান করতেন , সুগন্ধী মাখতেন দান করতেন এবং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বিভিন্ন বিষয় শুনে জাহির করতেন। ঈদে মিলাদুন্নবি পালন করে করে যে নিরাপত্তা ও স্বস্থি , জীবিকার মানোন্নয়ন , শিশু ও সম্পদ বৃদ্ধি এবং শহরের শান্তি ও তাদের সাফল্য লাভ হয়েছে তা প্রকাশ করতেন।
বিস্তারিত

নুরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে দিন বিলাদত (জন্ম) গ্রহণ করেন সেই দিন চাদ কেমন ছিলো ??

নুরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে দিন বিলাদত (জন্ম) গ্রহণ করেন সেই দিন চাদ কেমন ছিলো ??



আসুন, ইতিহাস ও বিজ্ঞান মিলিয়ে নেই........
সেই পবিত্র রাতটি প্রসঙ্গে স্বয়ং হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার সম্মানিতা আম্মাজান হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম বলেন, ‘এটা ছিলো চন্দ্রের আলোয় আলোকিত রাত। চারপাশে কোন প্রকার অন্ধকার ছিলো না। সে সময় হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম উনার সন্তানাদিদের নিয়ে হারাম শরীফ-এর দিকে যান বাইতুল্লাহ শরীফ-এর ভাঙা দেয়াল মেরামত করার জন্য। (সূত্র: প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ও ঐতিহাসিক আল্লামা হায়তামী রাহমাতুল্লাহি আলায়হি কর্তৃক রচিত 'আননি 'মাতুল কুবরা আলাল আলম)
বিস্তারিত

সহি হাদীসের দলিলে ঈদে মিলাদুন্নবি মজলিশাকারে করার দলিল

সহি হাদীসের দলিলে ঈদে মিলাদুন্নবি মজলিশাকারে করার দলিল
--------------------------------------------------------------------------
হযরত আবু সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্নিত “ একবার হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু একবার মসজিদে অবস্থানরত একদল ছাহাবী উনাদের নিকট এসে জিজ্ঞাসা করলেন “ আপনারা কি উদ্দেশ্যে এখানে বসে আছেন ?” উনারা বললেন ‘আল্লাহ পাকের যিকিরের উদ্দেশ্যে ‘। হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বললেন ‘ আল্লাহ পাকের কসম আপনারা কি এই উদ্দেশ্যেই বসে আছেন ?’ উনারা বললেন ‘ খোদার কসম আমরা এই উদ্দেশ্যে বসে আছি’।
বিস্তারিত

প্রখ্যাত মুসলিম ইতিহাসবিদের লিখনিতে ঈদে মিলাদুন্নবি ।

প্রখ্যাত মুসলিম ইতিহাসবিদের লিখনিতে ঈদে মিলাদুন্নবি ।
১. ৭ম শতকের ইতিহাসবিদ শায়েখ আবু আল আব্বাস আল আযাফি এবং আবু আল কাসিম আল আযাফি ( সার্জারির জনক )  তাঁদের কিতাব আল দুরর আল মুনাজ্জাম কিতাবে লিখেন -
" মক্কা শরিফে ঈদে মিলাদুননবির দিন ধার্মিক ওমরাহ হজ্জ্বযাত্রী  এবং পর্যটকেরা দেখতেন যে সকল ধরনের কার্য্যক্রম বন্ধ এমনকি ক্রয় -বিক্রয় হতনা ,তাঁদের ব্যতিত যারা সম্মানিত জন্মদিন স্থান দেখতেন এবং সেখানে জড় হয়ে দেখতেন । এ দিন পবিত্র কাবা শরীফ সকলের জন্য উন্মুক্ত করা হত। " 

২. ৮ম শতকের প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ইবনে বতুতা তাঁর রিহলায় লিখেন- 
বিস্তারিত