নিম্নে কিছু বিষয় উল্লেখ করা হবে, যারা সব কিছুকেই বিদয়াত বলে অভ্যস্ত তারা একটু জবাব দেনতো-
১) পবিত্র কুরআন শরীফ ৩০ পারা নির্ধারন, রুকু নির্ণয় করা, যের, যবর, পেশ দেয়া, কাগজে কিতাব আকারে বাঁধাই করা এসব কুরআন হাদীস থেকে প্রমাণ করেন।
২) হাদীছ শরীফকে পুস্তক আকারে একত্রিত করা। কিতাবকে সুনান, মুসনাদ, মু’জাম, জামে ইত্যাদি স্তর বিন্যাস করা। ছিয়া ছিত্তাহ নির্ধারন করা। বুখারী শরীফ মুসলিম শরীফকে একমাত্র সহীহ কিতাব বলা। সহীহ, দ্বয়ীফ, হাসান, মুরসাল, মায়াল্লাক, শায, মুনকাতে, মাওজু নামকরন করা। হাদীছ শরীফের জন্য উছুল নির্ধারন করা এসব কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ থেকে প্রমাণ করেন।
৩) দলীল চাইলে বুখারী মুসলিম থেকে চাওয়া এটা কুরআন হাদীছ থেকে প্রমাণ করুন।
৪) নামায, রোজা, হজ্জ, যাকাত এই ইবাদত সমূহে কোনটা ফরয, কোনটা ওয়াজিব, কোনটা মুস্তাহাব, কোনটা নফল তা কুরআন হাদীছ থেকে প্রমাণ করুন।
যদি দলীল দিয়ে প্রমাণ করতে না পারেন তাহলে উপরোক্ত বিষয় গুলো বিদয়াত। যদি বিদয়াত হয় তবে কি আপনি তা বর্জন করবেন?
১) পবিত্র কুরআন শরীফ ৩০ পারা নির্ধারন, রুকু নির্ণয় করা, যের, যবর, পেশ দেয়া, কাগজে কিতাব আকারে বাঁধাই করা এসব কুরআন হাদীস থেকে প্রমাণ করেন।
২) হাদীছ শরীফকে পুস্তক আকারে একত্রিত করা। কিতাবকে সুনান, মুসনাদ, মু’জাম, জামে ইত্যাদি স্তর বিন্যাস করা। ছিয়া ছিত্তাহ নির্ধারন করা। বুখারী শরীফ মুসলিম শরীফকে একমাত্র সহীহ কিতাব বলা। সহীহ, দ্বয়ীফ, হাসান, মুরসাল, মায়াল্লাক, শায, মুনকাতে, মাওজু নামকরন করা। হাদীছ শরীফের জন্য উছুল নির্ধারন করা এসব কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ থেকে প্রমাণ করেন।
৩) দলীল চাইলে বুখারী মুসলিম থেকে চাওয়া এটা কুরআন হাদীছ থেকে প্রমাণ করুন।
৪) নামায, রোজা, হজ্জ, যাকাত এই ইবাদত সমূহে কোনটা ফরয, কোনটা ওয়াজিব, কোনটা মুস্তাহাব, কোনটা নফল তা কুরআন হাদীছ থেকে প্রমাণ করুন।
যদি দলীল দিয়ে প্রমাণ করতে না পারেন তাহলে উপরোক্ত বিষয় গুলো বিদয়াত। যদি বিদয়াত হয় তবে কি আপনি তা বর্জন করবেন?