সাইয়্যিদ মুহম্মদ সুলাইমান নদভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি “সিরাতুন নবী” জীবনী গ্রন্থের ৩য় খ-ে উল্লেখ করেছেন ৩/৪ শতক হিজরী মীলাদ শরীফ উদযাপন করা হতো। এছাড়াও ৩৯৪ হিজরী সালে ফাতেমী খিলাফতের অধীনে মিশরে মাসব্যাপী ব্যাপক জাঁকজমকের সাথে পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালিত হতো।
বিখ্যাত আলেমে দ্বীন ইমাম মিকরিযী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার “তাজুল হুনাফা” কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেন।,
سنة أربع وتسعين وثلثمائة
তিনশত চুরানব্বই হিজরী
وفي ربيع الأول ألزم الناس بوقود القناديل بالليل في سائر الشوارع والأزقة بمصر
অর্থ: “রবিউল আউয়াল মাসে (হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে) সব মানুষকে রাষ্ট্রীয় ভাবে ঘোষনা করে দেয়া হলো, সর্ম্পর্ণ মাস রাস্তায় রাস্তায় বাতি জ্বালিয়ে রাখতে হবে।” (তাজুল হুনাফা ২/৪৮, আজজামেউ ফিল মাওলুদ৩/১২)
বিখ্যাত আলেমে দ্বীন ইমাম মিকরিযী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার “তাজুল হুনাফা” কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেন।,
سنة أربع وتسعين وثلثمائة
তিনশত চুরানব্বই হিজরী
وفي ربيع الأول ألزم الناس بوقود القناديل بالليل في سائر الشوارع والأزقة بمصر
অর্থ: “রবিউল আউয়াল মাসে (হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে) সব মানুষকে রাষ্ট্রীয় ভাবে ঘোষনা করে দেয়া হলো, সর্ম্পর্ণ মাস রাস্তায় রাস্তায় বাতি জ্বালিয়ে রাখতে হবে।” (তাজুল হুনাফা ২/৪৮, আজজামেউ ফিল মাওলুদ৩/১২)